ঝিঙেফুল ইন্দ্রাণী বন্দ্যোপাধ্যায় ঝিঙেফুলের মতো রোদ ঝলমলে আকাশ। এমন দিনে মনটাও উছলে ওঠে যেন। মাঝিপাড়ার প্রতিটি ঘরে আজ আনন্দের ঢেউ। গরীব গুর্বোদের এই পাড়াতে অরন্ধন উৎসব। কত কী যে রান্না হবে ঘরে ঘরে। এই পাড়ার একটাই তো মন্দির। সেখানে মা মনসা পূজিতআন্তর্জাতিক বাংলা ভাষা
ফো পাহ্ নিলয় বরণ সোম ফো পাহ্। (faux pas) সম্বন্ধে লিখতে গিয়ে প্রথমেই মনে পড়ে গেল জটায়ু তথা লালমোহন গাঙ্গুলির কথা। ভদ্রলোক এমনিতে একটু সব গুলিয়ে ফেলেন , আজকের ভাষায় বিশ্লেষণ করতে গেলে , ওর বোধহয় social anxiety বিস্তর। তাই ঘাবড়ে গিয়েআন্তর্জাতিক বাংলা ভাষা
শেষের কবিতা’র পাতা শ্যামাপ্রসাদ সরকার ভাই ছুটি, তোমাকে সকালবেলা হতেই মনে পড়ল বলে ভেবে বসনা যে আমি দূর্বলচিত্তের দাবী মেনে আমার পরমহিতৈষীর স্মরণাপন্ন হলেম। আসলে তোমার নাম উচ্চারণে একপ্রকার ছলনা লাগে, বিস্মরণের অবহেলা থেকে ছুটি নেব বলেই। আজ মাঘ কুয়াশার সমাপতনে অকালআন্তর্জাতিক বাংলা ভাষা
আপন জন (একবিংশ পর্ব) কাকলী ঘোষ থাকুক এখন ক’ দিন। একটু ভাল মন্দ খাক। শরীরটা ফিরুক। তারপর ভাবনা চিন্তা করা যাবে। অসীমা কে বলতে হবে। তাড়াহুড়ো কিছু নেই। সবার আগে মেয়েটার বিশ্বাস অর্জন করতে হবে। আর তার জন্য দরকার মুখের চওড়া হাসিআন্তর্জাতিক বাংলা ভাষা
।। একটি পবিত্র শিশির বিন্দু ।। ডাঃ রঞ্জন কুমার দে কিছুদিন আগে এমন একটা ঘটনার সম্মুখীন হলাম যে আজ কিছু কথা বলতে ইচ্ছা করছে। আজ জীবনের একটা জায়গায় পৌঁছে, জানিনা কতটা দূর পৌঁছাতে পেরেছি তবে যেটুকু পেরেছি সেটাও শুধুই আমার একার কৃতিত্বআন্তর্জাতিক বাংলা ভাষা
একটা আকাশে একটাই ঘর বাসুদেব চন্দ একটুখানি ভালোবাসা আমার জন্যেও রেখো। কতটুকু হাত আমার, সামান্য কিছু দিতে কতটাই-বা খরচা হবে? বাইপাসের ধারে ফেলে দেওয়া তোমার বইগুলো আদরে তুলে নিয়ে পড়েছি পুরোটা! প্রার্থনা করি- তোমার আরও হোক! তোমার ফেলে দেওয়া পুতুল তুলে তিতুলেরEnvironment, আন্তর্জাতিক বাংলা ভাষা
আরাকানে ভূতের ফাঁদ বাসুদেব দাশ তান্ত্রিক তারা শঙ্কর দত্ত বাড়ীতে আরাম কেদারায় শুয়ে একটু আয়েস করে বিড়ি টানছিল। হঠাৎ ডোর বেল বাজার আওয়াজ পেয়ে উঠে এসে দরজা খুলে দেখে হাবু আর গবু দরজার বাইরে দাঁড়িয়ে আছে। হাতেআন্তর্জাতিক বাংলা ভাষা
বৃক্ষ চেতনা রতন চক্রবর্তী প্রতি বছর গ্রীষ্মকাল আসলেই সূর্যদেবের প্রখর তাপদাহে যখন আমাদের শরীর উত্তপ্ত হয়ে ওঠে ,ঘর্মাক্ত হয়, ক্লান্ত হয় , শ্বাসপ্রশ্বাসে কষ্ট হয় , মাটি ফেটে ফুটি ফাটার মতো হয় , তখন একটু 🌴গাছের হাওয়া,একটু ছায়ার জন্য আমরা মানুষেরা অস্থিরEnvironment, আন্তর্জাতিক বাংলা ভাষা
সৈনিক সুপর্ণা দত্ত তিন অক্ষরের শব্দ তাদের দায়িত্ব নির্ভীক তারা দেশের অতন্দ্র প্রহরী নাম তাদের সৈনিক। তারাই হল দেশের সর্বাধিক মূল্যবান সম্পদ দেশের নাগরিক ও জাতির তারা যে রক্ষক। তাদের জীবন হয় দেশের কাজে উৎসর্গ ব্যক্তিস্বার্থ ত্যাগ করে লক্ষ্য দেশের স্বার্থ। শতআন্তর্জাতিক বাংলা ভাষা
ভ্রষ্ট নীতি… প্রদীপ সরকার ভাবনাটা যদি উদার হতো সবাকার এই দুনিয়ায়! হয়তো বা তবে কোনই মানুষ আর করতো না কখনও হায় হায়!! অর্থের লোভে আর কামনার তোপে দেখি আজ হারাচ্ছে মানবতা কতো ডাক্তার। কুকর্ম যতো সবেতেই সায় দিয়ে চলেছে দেখি কিছু ঘুষখোরআন্তর্জাতিক বাংলা ভাষা
গেরুয়া-সবুজ-রেড সুমান কুণ্ডু ——————– নেই দরকার চক-ডাস্টার বসে পথে সব মাস্টার চাকরি করে হল বদনাম সরকারের আর কি কাম? টাকাই যদি দেবো সম্মান কিনে নেবো সময় এসেছে ভাবনার ভবিষ্যত ঘন অন্ধকার। ছিল সমাজবন্ধু টিচার নাম হল আজ চিটার একজনই কি দায়ী? করেআন্তর্জাতিক বাংলা ভাষা
বাসন্তী চেতনা -পিনাকী বিশ্বাস ঋতু বদল হয় কর্মময় ব্যস্ত জীবনে বুঝি কয়জনা? আজকাল হুল্লোড়টা একটু বেশি। আনন্দ উপভোগ থেকে যেন একটা দানবীয় উন্মাদনায়ই উৎসাহী। স্নিগ্ধ, শান্তভাবে উৎসবকে উপলব্ধি করা শেখানোর পাঠ উঠে গেছে। আর দিলেও কেউ নেয়না। জীবনে চলার পথে এক চিলতেআন্তর্জাতিক বাংলা ভাষা
পথহারা পথিক (নেতাজির জন্মদিনে রক্তিম শ্রদ্ধাঞ্জলি) অরবিন্দ নাহা কতদিন আগে কার হাত ধরে কোন মিছিলের সঙ্গে শহীদ মিনারে এসেছিল মনে নেই মেয়েটির গ্রামের নাম–ঘরবাড়ি কিছুই মনে নেই শুধু অস্পষ্ট মনে পড়ে মায়ের মুখটা, ভীড়ের চাপে সঙ্গীরা ছিটকে গেছে……. সেদিন থেকেই মেয়েটি বাড়িআন্তর্জাতিক বাংলা ভাষা
আমাকে একটা চিঠি লিখেন বাবু বিশ্বাস বাইরে দবদাহ চৈত্রের খড়া! পথ প্রান্তরে শিমুল পলাশ শুকিয়ে পড়ে আছে! আমি; কি যেনো কি ভাবছিলাম!ভুলে গেছি তাও! মনে হয় আপনাকে মনে পরছে,খুব করে! আপনাকে ভীষণ কাছ থেকে পড়তে ইচ্ছে করছে আমার! এই ডিজিটাল যুগে,সবাই ব্যাস্ত,আন্তর্জাতিক বাংলা ভাষা
নিজেকে খুঁজে যাই শ্রী নীলকান্ত মণি কী জানি কেন যেন মনে হয় নিজেকে খুঁজে পেতে হলে বারবার নিজেকেই খুন করতে হয়৷ যুগপৎ কে যেন আড়ালে থেকে প্রশ্ন করে: যা বলেছো তুমি ভেবে তা বলেছো কি!? কেন নয়!? এ সমাজ খুনি৷ রাষ্ট্রও খুনি৷আন্তর্জাতিক বাংলা ভাষা