দাবানল ইন্দ্রাণী বন্দ্যোপাধ্যায়     অঞ্জলি পুকুর ঘাট থেকে ভিজে কাপড়ে বাড়ির দিকে আসছে।দীনু র বৌ বললে “রান্না করবি কখন?বেলা যে গড়িয়ে যায়।” অঞ্জলি বললে “উনোনে কুচো কাঠের উতো দিয়ে ঠিক ভাতে ভাত করে নেবো।কতক্ষণ যাবে কাকীমা”। দীনুর বৌ বললে “দুকুরের খাওয়া।ভাতে ভাত ক্যানে লা।সকাল থেকে কী করছিলি শুনি।বুড়ি শাউরি
মুহূর্ত বদল *********** শ্যামাপ্রসাদ সরকার     তৃতীয় পর্ব   রাই আজ থেকে সারাদিন ফ্রী। সোমেশ কদিনের জন্য শিলিগুড়ি যাবে আর সেখান থেকে মণিপুর হয়ে দিন সাতেকের মত বাইরে থাকবে। এমনিতে সোমেশের সাথে আজকাল কেজো কথাবার্তা ছাড়া ভাল করে কথাই হয়না। তিতলি বাড়ি থাকলে তাও মায়ে বেটীতে আগে দিনগুলো কাটত
পাউরুটি নিলয় বরণ সোম     সাদা ব্যাকগ্রাউন্ডে ছোট ছোট লাল নীল চৌখুপী , তেলতেলে মোড়ক। এই হচ্ছে আমাদের ছোটবেলার ছবি পাউরুটির, অর্থাৎ এর ‘স্লাইসড ‘ রূপের। পরিকল্পনা ও রূপায়ণে ব্রিটানিয়া ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। পাড়ায় পাড়ায় তখন স্থানীয় বেকারী ছেয়ে যায় নি এত। স্লাইস না করা লোফ , সেও কি ব্রিটানিয়া
“ইয়াস”এর ত্রাস ✍️ শিব প্রসাদ হালদার     জাগিয়ে এক ত্রাস- আসলো ধেয়ে” ইয়াস” ভরা কোটালে উত্তাল সমুদ্রের রুদ্ররূপ, ঠিক তার মাঝেই “ইয়াস”এর হানায় উঠলো জেগে এক প্রবল ভয়ংকর জলোচ্ছ্বাস যে দৃশ্য বড্ড বিরূপ! প্রকৃতির অনাদরে রুষ্ট হয়ে থাকছে না আর চুপ! মুড়িগঙ্গার বাঁধ ভেঙ্গে হয়ে পড়লো প্লাবিত ভেসে গেল
// বন্ধু গাছ // ✍ অনিমেষ চ্যাটার্জি     গাছে গাছে কত ভালবাসাবাসি গাছে গাছে কত কথা, রোদ ছায়া মাখা পাতার খেলায় সবুজ এর বনগাথা, কোথা শহর বা দূর কোন গাঁয়ে যেথা পাই বসি সুনিবিঢ় ছায়ে, চুপ চুপ চুপ অন্তর মাঝে ক্ষণিকের নীরবতা, মোর সনে গাছ কত কথা বলে বন্ধুর