অনাবিল… শ‍্যামাপ্রসাদ সরকার   উপসংহারের পাতায় এসে দেখছি কি অমোঘ কালহারিণী এসে, উল্টে পাল্টে দিচ্ছে এতদিনের সঞ্চয়, আশ্রয় দিচ্ছে তাও অহৈতুকী কারুণ‍্যের ঘ্রাণে! তবুও তো কবিতা আসছে, পাচ্ছে সৃজন, দড়ি বেয়ে উঠে আসছে কাম, আসঙ্গের ইচ্ছাও উঠছে পাকেচক্রে! আচ্ছা! চুম্বন কেন কবিতার মত নির্বেদ হবার আগে, হাতের ক্ষণস্থায়ী তাপ বুক
সিস্টার সিলভিয়া, শোনো! — পার্থসারথী চট্টোপাধ্যায় মেঘে মেঘে হারাকিরি, রক্তের স্তবকে কাঁপে ছায়া! স্তম্ভের আড়ালে চাঁদ, কুয়োতলা— অপার্থিব ডেরা। চার্চের প্রাচীরে ফোটা বুনোফুল, মেঠো ইঁদুরের — খুঁড়ে ফেরা সমাচার প্রসঙ্গ চূড়ায় বেজে ওঠে। অনুশোচনার দিনে ডাহুকের মর্মছেঁড়া ডাক অশ্বত্থপাতার নিচে প্রভাতফেরির আলো ছুঁয়ে শিশু-উৎসবের চেনা অবনমহলে চলে যাবে, মার্কারি আলোর
ঢাকি ✍🏻 : অনিমেষ চ্যাটার্জি   মা দুর্গা গেলেন ফিরে, ঢাকি তুই ফিরবি কি রে? সময় হলো বিদায় নেবার, পড়ছে মনে গ্রামকে এবার? স্ত্রী, সন্তান, পরিবারে, যা রে ঢাকি ফিরে যা রে। ধানের ক্ষেত, আকাশখানি, দেয় যে তোকে হাতছানি। থামলে পরে ঢাকের কাঠি, ডাকছে এবার গাঁয়ের মাটি। শহরবাসির মন ভুলালি,
ডারবানে সেই রাতে ✍️ শিবপ্রসাদ হালদার     দুবাই পোর্ট ছেড়ে পনেরো দিনের সমুদ্রপথ অতিক্রম করে সবেমাত্র জাহাজ ডারবান এসে পৌঁছেছে। এখনও পোর্টে পৌঁছাতে পারেনি। কিছুটা দূরে অ্যাংকারে সারিবদ্ধ ভাবে দাঁড়িয়ে আছে। সংখ্যায় তা প্রায় খান ষাটেক হবে। দুবাই হেড অফিস থেকে নির্দেশ এসে গেছে কোন অবস্থাতেই কোন নাবিক যেন
ভারতের সর্বশ্রেষ্ঠ নেতা মধুমিতা   দ্বিতীয় পর্ব-   *দাদামশাই, মা জননী ও বসু পরিবার ও মাতৃসাধনা* “…মানুষ জীবনে এমন একটি স্থান চায় যেখানে তর্ক থাকবে না –বুদ্ধি বিবেচনা থাকবে না –থাকবে শুধু Blind Worship।তাই বুঝি ‘মা’র সৃষ্টি। ভগবান করুন যেনো আমি চিরকাল এই ভাব নিয়ে মাতৃপুজা করে যেতে পারি।” সুভাষচন্দ্র