দুখের পারাবারে …………………….. শ্যামাপ্রসাদ সরকার   সেদিন শেষরাতে সুপ্রভার ঘুম খুট্ করে একটি শব্দে ভেঙে যেতেই তিনি দেখতে পেলেন যে তাঁর স্বামীটি ঘুম ভেঙে আচমকা জেগে উঠে বিষণ্ণ মুখে তাঁর দিকে চেয়ে আছেন। তিনি দেখতে পেলেন বরাবরের আমুদে ও চিরহাস্যোচ্ছল মানুষটির দু’চোখ গড়িয়ে নামছে নীরব জলের ধারা। সেদিনের অসহনীয় নিস্তব্ধতার
হাল খাতা কাকলি ঘোষ লোকটিকে বেশ কিছুক্ষনই দেখেছেন অমিতবাবু। পরনে অনেক দিনের পুরনো কুঁচকে থাকা প্যান্ট।এক সময় বোধহয় রংটা নীল ছিল।এখন জ্বলে গিয়ে ফ্যাকাশে।গায়ে একটা সাদা জামা। বহু ব্যবহারে জীর্ণ। মানুষটাও তাই।বয়স হয় তো বেশি নয় কিন্তু একেবারে ভাঙ্গা চোরা চেহারা। দরিদ্রতার ছাপ সর্বাঙ্গে স্পস্ট। সঙ্গে আবার একটি বাচ্চা ছেলে।
সমুদ্রের সেই দিনগুলি ✍️ শিবপ্রসাদ হালদার (প্রথম পর্ব) তারাতলা মার্কেন্টাইল মেরিন একাডেমিতে তখন ট্রেনিং চলছে। মন্ডল স্যারের নির্দেশ মতো ভর্তি হয়ে গেল সেখানে। ট্রেনিং এর প্রথম দিনই বাড়ি আসলে তার মুখে তার বক্তব্য শুনে আমি একদম স্তম্বিত হয়ে গেলাম। আমার যাতে ভয়- ছেলের তাতে আনন্দ। উত্তাল সমুদ্রের ভয়ংকর রুদ্রমূর্তি সব
ভাড়াটে মা 🖋 নভশ্রী সান্যাল ***** বিয়ের আগেই বেশ কিছুকাল থেকে মাসের ওই কটা দিন খুব সমস্যায় ফেলতো পৃথাকে। নিউইয়র্কের মতো জায়গায় থেকেও পৃথা কেন যে এভাবে অবহেলা করেছে বিষয়টাকে কোনো ডঃ কনসাল্ট না করে, এটাই আশ্চর্য। আসলে আদতে মনে প্রাণে বাঙালী সাধারণ মেয়ের মতোই যাচ্ছি,যাবো করতে করতে ওই সময়টা
মোক্ষদা ইন্দ্রাণী বন্দ্যোপাধ্যায় ।।১।।   অনেক দিন আগের কথা। তখন আমি জন্মাইনি। তাই বলে তো আর ঘটনাটা মিথ্যে হতে পারে না। আমার ঠাগমার মুখে শোনা।আর সে কথা এক্কেরে হক কথা।তখনকার দিনে রাস্তা ছিল শুনশান। অনেক দূরে দূরে ছিল এক আধটা দোকান। তারমধ্যেই ছিল নিধে কামারের চা এর দোকান। নিধের ছিল