জাতীয়তাবোধের জাগরণে রবীন্দ্রনাথ ও শরৎচন্দ্র কলমে – শ‍্যামাপ্রসাদ সরকার       ভারতে ইংরেজ শাসনের সদর্থক ভূমিকায় রামমোহন -বিদ্যাসাগর থেকে ব্রাহ্মসমাজের শীর্ষস্থানীয় এলিটদের চোখে এদেশে ইংরেজের শিল্প-সাংস্কৃতিক ও আধুনিক ব্যবস্থার প্রতিষ্ঠাতা-রূপটিই বড় হয়ে দাঁড়িয়েছে সেই জালিয়নওয়ালাবাগের আগে পর্যন্ত। প্রসঙ্গত উল্লেখ‍্য সমাজতন্ত্রের পুরোধা কার্ল মার্কস ভারতে ইংরেজ-প্রবর্তিত আধুনিক ব্যবস্থার পত্তন, স্থবির
উষ্ণীষ পার্থসারথী চট্টোপাধ্যায়       অভয়ারণ্যে আহত পাখির তীব্র আর্তনাদ দিল না আমার হৃদয়ে ফেরত পাহাড়ি ঝোরার স্বাদI শিরীষের বনে দুরন্ত হাতি, পায়ে পেরেকের ক্ষত আকাশে আলোর রামধনু-রঙ ঢেকে ফেলে অবিরত। তীব্র বুলেট বেঁধা সে হরিণ — রক্তক্ষরণ বুকে আমার সাধের টগরবাগানে মরে যায় ধুঁকে ধুঁকে৷ অথচ আমার ঘরের
চিমড়ে গুন্ডা কাকলি ঘোষ       সালটা ছিয়াশি সাতাশি হবে। উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করে মফস্বল থেকে কলকাতার কলেজে এসে ভর্তি হয়েছি। থাকি শিয়ালদার কাছে একটা মেসে। লম্বাটে ধরনের দোতলা বাড়ি। বড় রাস্তা থেকে সামান্য ভেতরে। গোটা বাড়িটাই মেস। দোতলার কোনের দিকে একটা ঘরে চার জনের বাস। প্রথম প্রথম এই
##### আঁধারে আলো ##### ¤●¤●¤●¤●¤●¤●¤●¤●¤ শিব প্রসাদ হালদার     তোমার ঐকান্তিক চেষ্টায়, তুমি হয়ে ওঠ-একটি আলোর শিখা ! প্রজ্বলিত হোক শত সহস্র দীপ, তাদের মাঝ থেকে-পার হয়ে যাক, ঘোর অমাবস্যার কালো অন্ধকার। পথহারা পথিক খুঁজে পাক দিশা, থেমে যাওয়া যাত্রা আবার হোক শুরু। হতাশার আঘাতে আহত যারা, ঘর ছেড়ে
হাহাকার ড. ভিক্ষু রতনশ্রী এত চাহিদা! চারদিকে হাহাকার মানুষের আত্ম চিৎকার মৃত্যুমিছিল ঘিরে স্বজনহারা মানুষ অতিশয় কাতর ভীত, ত্রস্থ, আতঙ্কিত নিরাপত্তাহীন। কাউকে ছোঁয়া যায় না কারণ সে সঙ্ক্রমিত উহ্ কি অসহ্য যন্ত্রণা! এত কিছুর পরেও চাই, আরও চাই সন্তুষ্ট নয়, যা আছে তার প্রতি জীবনের মায়া ত্যাগ করে মানুষ ছুটে