“অভিসার” ————– ✍ শ্যামাপ্রসাদ সরকার       মন ভাল নেই সত্যেনবাবুর। আর সেটার কারণগুলোও আবার আপাতভাবে খুবই অদরকারি। বাজার থেকে ফেরার সময় দুম্ করে আঠাশটা টাকা পকেট থেকে কখন যে পড়ে গেল! তার ওপর রাস্তার ওপর পাথরে একটা হোঁচট খেয়ে পায়ের চটীটাও ফস্ করে ছিঁড়ে গেল। ডানপায়ে একটা পেরেক
“ইচ্ছাময়ী তারা তুমি” ✍ সলিল চক্রবর্ত্তী “আর চিন্তা নেই, ট্রেনে যখন উঠেই পড়েছি, এইবার সিট খুঁজে বসতে কোন অসুবিধা হবে না” – কথা গুলো বলতে বলতে দুই হাতে দুটো ব্যাগ নিয়ে নিজের মাকে মালপত্রের মতো সতর্ক হয়ে সামনে রেখে ভিড়ের মধ্যে এগুতে থাকেন অনুপ চক্রবর্তী। মায়া চক্রবর্তী, বয়স পঁচাত্তর ছুঁই
“পদবি ফোটায় হুল!” ✍ প্রেমাঙ্কুর মালাকার       মেয়েরা হামেশা স্বামীর পদবী লাগাতো নামের শেষে ; অধুনা রেয়াজ পিতার পদবী লাগায় পোড়া এদেশে! শ্রেষ্ঠা নামের বিশ্বাস মেয়ে বিয়ে ঘটকের ঘরে- উভয় পদবী রাখতে নাবলো বিভ্রাট থরে থরে! ‘বিশ্বাস’ আর’ঘটক’ নামের আধারে পদবী ছক- বদলে গিয়েছে ‘শ্রেষ্ঠা’ ‘শ্রেষ্ঠ’ হলো বিশ্বাসঘাতক!
“কবি” ✍ ইন্দ্রানী চক্রবর্ত্তী     কবি তো কবিতা লেখে অজস্র মনে তার হাজার প্রশ্ন সহস্র। এ কবিতার কেন হয় উৎপত্তি ? মনের ঘরে এ কোন ঘোর বিপত্তি ? সুর তালে মন কি তার হল স্বরলিপি ! হাজার কথা -ব‍্যাথার এ যে প্রতিলিপি। তোমরা ভাবো কি সুখী ঐ কবিগণ মনের
উত্তরবঙ্গ ভ্রমণ (২) ✍ কাকলি ঘোষ       কাল কাঞ্চন কন্যা এক্সপ্রেস যথা নির্দিষ্ট সময়ে নামিয়ে দিল নিউ ম্যাল জংশনে। স্টেশনে গাড়ি নিয়ে হাজির ছিলেন হাস্য মুখে প্রসাদ জি। উত্তর প্রদেশের বাসিন্দা। পুরুষানুক্রমে উত্তর বঙ্গে বাস। বাংলা বলেন জলের মত। জলঢাকা রিভার ভিউ রিসর্ট বুক করা ছিল আগেই। সম্পূর্ণ