প্রশাখা শ্যামাপ্রসাদ সরকার ———– সেপ্টেম্বর 1923 : পেনেটির বাড়ীটার দুইদিক ঘেরা টানা বারান্দা। লালমেঝে দুধারে মোটা সবুজ বর্ডার। সেই বর্ডারের ওপর দিয়ে একদল ডেঁয়ো পিপড়ে সদলবলে মার্চপাস্ট করে চলেছে। একটি বছর আড়াই এর বালক গালে হাত দিয়ে তন্ময় হয়ে তা বসে বসে দেখছে। এবাড়ীর হাওয়া এখন শান্ত, স্তিমিত। বালকটির পিতা
অকাল বসন্ত কাকলি ঘোষ ওয়াইফাইটা অন করতেই হুড়হুড় করে মেসেজ ঢুকতে শুরু করল হোয়াটসঅ্যাপ, মেসেঞ্জারে। চায়ের কাপে চিনি গুলতে গুলতে আড়চোখে একবার অরূপের দিকে চাইল নন্দিতা। টোস্ট অমলেট চিবোতে চিবোতে একমনে খবরের কাগজ দেখছে ও। কোনদিকে হুঁশ নেই আর । অবশ্য থাকেই বা কবে ? অফিস আর কাজ। এই তো
নিয়মে যখন অনিয়ম ✍️শিব প্রসাদ হালদার নিয়ম না মানা যেখানে নিয়ম কি হবে সভা ডেকে ? বিচারের নামে ন্যায় নীতির গলাটিপে হবে প্রহসন। বিচার সভায় যত অবিচার নেই কেন তার প্রতিকার ? লাথি মেরে ভেঙ্গে ফ্যালো, ওদের ঐ সিংহাসন। কথা বলা বোবা যারা- চাপে পড়ে ভীরু তারা দিক জ্বেলে-যাক পুড়ে
এক পৃথিবীর মধ্যে চিত্রশিল্পী তপন কর্মকার এক পৃথিবীর মধ্যে তুমি অন্য কেমন করে ? যদি এক দেশেতে করে থাকো বাস, জাতের দোহাই দিয়ে কেন রক্তে খেল হোলি ? যদি এক মাটিতে অন্ন সুধার চাষ। এখানে তোমার আমার মায়ের স্নেহে আসা তবে কেন বুঝিনা মায়ের ভালোবাসা তবে কেন দুঃখের দিনে উল্লাসে
ভূত দীননাথ চক্রবর্তী ভুতেদের বৃহস্পতি এখন তুঙ্গে থাকার টান পরলেও শ্মশান কিংবা শ্যাওড়া ক্যাওড়া গা ছমছম নীরবতায় দিব্যি মিলে গেছে ঘর করপোরেট হাউসে হাউসে অফিস আদালত এমনকি স্কুল কলেজ হাসপাতালেও ধুর কোথায় যে আসলে নেই ফেসবুকেও… বুঝতেই পারিনা কখনযে ঘাড় মটকায় সে ভূত নাইবা হলো অমাবস্যা ফুটফুটে আলোয় জ্যোৎস্নায় এখন…