(আমরা পত্রিকার পক্ষ থেকে সবাই আপনার দ্রুত আরোগ্য কামনা করি।) প্রতিবন্ধী ***********   প্রেমে অন্ধ হলাম। তার আগে যা কিছু দৃশ‍্যমান, স্পর্শযোগ‍্য! সবটুকু হাতড়ে হাতড়ে যেটুকু রূপ রস গন্ধ, ছিনিয়ে নিতে নিতে- বুকের পাপড়ি গুলো আলাদা করলাম, বৃন্ত চ‍‍্যূত হল সতেজ সুডোল দেহ থেকে! বসন্তের পলাশ ঊরুসন্ধি বেয়ে গড়িয়ে নামল,
“হাঁসজারু” ইন্দ্রাণী বন্দ্যোপাধ্যায়     প্রিয় পাঠক বন্ধুরা। আমি একজন অর্বাচীন এবং আনকোরা লেখক হিসাবে গল্প লিখতে উদ্যোগ নিয়েছি। আমার এই প্রতীতি জন্মেছে যে হাঁসজারু দের নিয়ে কিছু লিখবো।এই শব্দ টি এক বিখ্যাত কবির কবিতাতে পেয়ে এটা নিয়ে গবেষণা শুরু করে বর্তমানে আমি একজন বৈজ্ঞানিক বলা যায়।এখন কথা হচ্ছে এই
“সবার দুগ্গা” রঞ্জিত চক্রবর্ত্তী ~~~~~~~~~~     ঢাকের তালে শিউলি ফুলে – আকাশ কাশের হৃদয় দুলে, এসেছিলি মা-তুই দুগ্গা বেশে – শরৎ মেঘের ঘোমটা খুলে। চারটি দিনের জন্য কেবল – মোন মাতালি মোদের সকল, যাবার কি-মা এতই তাড়া – ভোলা বুঝি তোর দিশেহারা ? পোটলা পুটলি অভাব দুঃখ – যাছিল
”থমকে গেছে…” প্রতিবিম্ব রায় ———————-     থমকে গেছে আড্ডা মোদের থমকে খেলার মাঠ, থমকে আছে নদীর পাড়ের ব্যস্ত খেয়া ঘাট । থমকে আছে আনাগোনার নিত্য চলার পথ, হঠাৎ যেন হারিয়ে চাকা থমকে সকল রথ । থমকে গেছে উলুর ধ্বনি থমকে আছে বাসর, থমকে আছে গান বাজনার কত শত আসর
“রহস্যের গভীরে বাঁধা বাসা” ডঃ বন্ধন পাল °°°•••°°° •••°°°••• °°°•••°°°     শান্তি ছিল, শক্তি ছিল ঢের বিকেলবেলাকে সকালের অংশ বলে ভাবা যেত যতদিন, তখন কী তেজ অন্তরের! পরিপাটি অনুভবে নিভন্ত রোদের তাপ‌ও রেশ রেখে দিয়ে যৌবন ভাসিয়ে যেত,নিরাতঙ্ক আলস্যবিহীন, যেখানে এখন যাওয়া যায় না পিছিয়ে। অলাতচক্র আসলে মায়া নয়,