কবিরঞ্জন ও সাধকরঞ্জন – শ‍্যামাপ্রসাদ সরকার   অষ্টাদশ শতাব্দীর ধর্ম ও মাতৃরসে জারিত এক উল্লেখযোগ্য কাব্যধারা হল পদাবলী! কিন্তু এটি কোনও কাব্য সৃষ্টির স্বয়ম্ভু সাধনার হঠাৎ পাওয়া কোন ফল নয়। এসব প্রেরণার একটা উৎপত্তিস্থল সমাজের চারপাশে থাকেই এমনকি তখনও ছিল। সেই উৎসস্থল কেবল সমকালীন বা পূর্বাপর কবিদের প্রেরণারস্থল নয় যা
গঙ্গা সাগরের টানে ✍️ শিব প্রসাদ হালদার   হরিসাহা হাট ক্ষুদ্র ওস্তাগার ও পাইকারি ব্যবসায়ী উন্নয়ন সমিতির অফিস ঘরে এক্সিকিউটিভ কমিটির মিটিং চলাকালীন হঠাৎ বিজন সাহার প্রস্তাবে উল্লসিত হয়ে উঠলাম। সাথে সাথেই মনস্থির করলাম নির্ধারিত দিলেই যাব গঙ্গাসাগরে। অজানাকে জানা- অদেখাকে দেখার অদম্য ইচ্ছা নিয়ে সেদিন ভোররাতে পৌঁছে গেলাম শিয়ালদহ
কেন মঞ্চ ? কেন পত্রিকা ? তাপস চ্যাটার্জি   “পুরোনো পেঁচারা সব কোটরের থেকে” এসেছে বাহির হয়ে অন্ধকার দেখে মাঠের মুখের ‘পরে”- জীবনানন্দ দাশ এখানে ‘পুরোনো পেঁচারা’ বলতে আমরা বুঝবো সেই সব বহুজাতিক সংস্থারা যারা যুদ্ধের সময় মারণ রাসায়নিক অস্ত্র তৈরি করত। তারপর যুদ্ধ শেষে যখন দেখলো মুনাফা সেরকম হচ্ছে
ভাঙাচোরা ডঃ মদন চন্দ্র করণ আকাশের হাজার হাজার তারার নিচে আমার ফুটো কপাল। সৃষ্টির আর স্রষ্টার অনিপুন প্রয়াস থেকে বিপুলা এই সুন্দর বসুন্ধরার বুকে হঠাৎ অসুন্দর অদক্ষ হিসেব এই মনুষ্যজন্ম। তোমার ভালোবাসার দ্বারা ভাঙাচোরা ঝালাই দিয়ে বাঁচতে চাই। এই জীবন পুষ্প বৃতি দল পুং এবং গর্ভরূপ সুন্দর চতুর্মুখী সৃষ্টি সম্ভারে
শিক্ষা দর্শন অশোক কুমার দাস হারিয়ে গেছে চেনা – শিক্ষা জোটেনা গুরুর, সেই দীক্ষা। ধন, মানিক অর্থে ভরা চুলোয় গিয়েছে এ লেখাপড়া। ছাত্র আর হবেনা গড়া – শিক্ষকের ডোরে পড়েছে কড়া। প্রকৃত শিক্ষা আজ অনাহারে, শিক্ষা দপ্তর বন্দী কারাগারে। —oooXXooo—