পাখসাট শ্যামাপ্রসাদ সরকার   ” কালো জলে কুচলা তলে ডুবল সনাতন আজ সারা না, কাল সারা না পাই যে দরশন৷ লদীধারে চাষে বঁধু মিছাই কর আস ঝিরিহিরি বাঁকা লদি বইছে বারমাস৷ চিংরিমাছের ভিতর করা, তায় ঢালেছি ঘি নিজের হাতে ভাগ ছাড়েছি, ভাবলে হবে কি? চালর চুলা লম্বা কোঁচা খুলি খুলি
কত্তা বনাম গিন্নী কাকলি ঘোষ সেদিন ভোরে কত্তামশাই হঠাৎ গেলেন ক্ষেপে দিব্যি বসে ঢুলতেছিলেন চেয়ারখানি চেপে। কী যেন এক উল্টো হাওয়া বইল বিষম বেগে ঝিমঝিমিয়ে কত্তামশাই বেজায় গেলেন রেগে। গিন্নী বলেন – কত্তা তোমার এই বা কেমন ধারা! তোমার জ্বালায় গেল আমার সিরিয়ালটা মারা! কত্তা বলেন- গিন্নী তোমার রকমখানি বেশ
এখানে আকাশ নীল ইন্দ্রাণী বন্দ্যোপাধ্যায় আজ সকাল থেকে বৃষ্টি পড়ছে। এই বৃষ্টি মুষলধারে পড়ে চলেছে। গ্রামের যেদিকে সড়ক গেছে সেদিকে আছে ছোট্ট একটা বাজার । সভ্যতার কৃপণ আলো পেয়েছে গ্রামটি। এখানে একটা চা এর দোকানে আজ বিক্রি বাটা ভালোই চলছে। এই বর্ষার অপেক্ষা করছিল সবাই। চাষীপ্রধান এই গ্রাম মামুদপুর। হিন্দু
সমুদ্রের সেই দিনগুলি (অষ্টাদশ পর্ব) ✍️ শিবপ্রসাদ হালদার বাহরিন থেকে IMO তে ১৩ই আগস্ট ২০১৬ বাড়িতে সবার সাথে কথা বলে। তখন সকল বন্ধু-বান্ধবদের সাথেও যোগাযোগ করতে থাকে।এছাড়াও এই সময়ে প্রতিদিন মেইল করে বিভিন্ন খবরা-খবর আদান প্রদান করতাম।বাড়িঘর আত্মীয়-স্বজন ছেড়ে মাঝ সমুদ্রে যখন নিঃসঙ্গ লাগতো তখন এই আলাপ চারিতায় পেত পরম
কে তুমি স্বপ্না নাথ বিশাল আঁচলখানি বিছায়ে ধরনী পরে, রেখেছো ঢাকি যুগে যুগে ধারনের তরে, পালিছ হ্নদয় ভরে, সংগোপনে অন্তরে অন্তরে, সোহাগ করিছ ছোট্ট প্রানেরে, কে তুমি অনন্ত সংসারে? কালে কালে কত রনে, গহীন গভীর বনে, কামনার অন্বেষনে, খুঁজে ফেরে জনে জনে, নিশীথিনী কাছে টানে, ক্ষণিকের বাসা বোনে, কে তুমি,