সারাদিন..সর্বক্ষণ – শক্তি চট্টোপাধ্যায় যদি সারাদিন তাঁকে কাছে পাওয়া যেতো কাছে পেতে গেলে কাছে যেতে হয়, এভাবে চলে না হাতের সমস্ত সেরে, ধুয়ে-মুছে সংসার, সমাধি – গুছিয়ে-গাছিয়ে রেখে, সাধে ঢেকে – তবে যদি যাও দেখবে, দাঁড়িয়ে আছে গাছ একা দৃষ্টি ক’রে নিচু যেতেও হয়নি তাঁকে, এসেছিলেন তিনি সময়ে গেছেন সময়ে
দম্ভ যখন দোলায় দহন ✍️শিব প্রসাদ হালদার আভিজাত্যের দম্ভে যার মাটিতে পড়ে না পা- কতদূরে সেই দিন ? যেদিন পড়বে বাঁধা তার শ্রীচরণ দুটী অন্তহীন অহংকারের অগোচরে অদৃষ্টের অদৃশ্য অভিশাপে- অকলুষ মাটি চৌচির হোয়ে বিষাক্ত তপ্ত পঙ্কিল পাঁকে ! প্রভূ ! সেইদিন দিও- অন্ততঃ একটি বার একটুখানি সুযোগ, পারি যেন
অপলক কাকলি ঘোষ বাইরে বেরিয়ে আসতেই এক ঝলক ঠান্ডা হাওয়ায় জুড়িয়ে গেল শরীরটা।উফফ কি ভ্যাপসা গরম ভেতরে! বুড়িটা মহা ধুরন্ধর। কিছুতেই দিচ্ছিল না গয়নাগুলো। আরে এইজন্যই তো এতদিন ধরে ভালোমানুষ সেজে কাজ করেছে এখানে। এখন ছেড়ে দেবে? ধুস্! সেই দিতেই তো হল।খামোখা ন্যাকড়াবাজি। শুধু আলতো করে একবার ছুঁইয়ে দিতে হল
ঘাষফুল মৌসুমী ঘোষাল চৌধুরী ********* অন্ত্যজা, সরল বালিকা আমার কটিতে ঘুমায়, ঘাড়ে ছুঁয়ে যায় তাজা গোলাপাকৃতি নরম ঘাড়। যেন গ্লোব। একাকিত্ব এ্যাকাউন্টে সানফ্রান্সিসকো সাজানো গম্বুজ। জড়িয়ে উঠি বেয়ে বেয়ে; ক্রাচ হাতে, চোখে মাইনাস। তবু দেখা হয় ইতিহাসের পাতায় ” ময়ূরসিংহাসন “। মাঝি আমি, চুপিচুপি দেখি অভিযাত্রীদের চোখে হাসির ঝিলিক। অকালে,
বন্ধুত্ত্ব আগন্তুক বন্ধুত্ত্ব;.. চির বসন্ত,প্রাণিত অনন্ত, ঈশ্বর সমাধিকারি! ব্যর্থতার নিস্বঙ্গতে,সুখের সন্নিকটে, জানালায় মুখ ভরি,ডাকি ফিরি বন্ধুকে! প্লাবিত হই হাতছানির মৃদু ম্লান হাসিতে.. গৃহের প্রাচীর ভেদে,ভয়কে দ’লে ‘প’দে, পারিনাই ছুঁয়ে দেখতে,বন্ধুর দুঃখকে! অকপটে,গল্পে কাব্যে রসায়নে… শ্রেষ্ঠত্বে রেখেই গেলাম তাকে!! “”””””””””””””””””””””””””””””'””””