চার পুরুষ *********** শ্যামাপ্রসাদ সরকার (কবিতা সংকলন) :: ভণিতা :: প্রেমের সার্থকতা কি পূর্ণতায় না বিচ্ছেদে না কি বিরহে? এরই উত্তর খোঁজা এই চারটি ভিন্ন সময়ে রচিত কবিতায়। আজ উপলব্ধি করলাম চারটির সুর আসলে একই। সেই অজরা প্রেমকেই অণ্বেষণ করাই এই শব্দাক্ষরে হয়েছে। এই প্রেম নামক বস্তুটিও আসলে আর সব
আপ্যায়নের সাত সতের  ও কিছু বিচ্ছিন্ন স্মৃতি নিলয় বরণ সোম     [গড় বাঙালী আতিথেয়তা বলতে যা বোঝে, তার বড় অংশ জুড়ে আছে খাবারদাবার।সুতরাং, আপ্যায়নের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয়, যেমন গৃহস্বামী বা স্বামীনীর বাচিক শিষ্টাচার , বডি ল্যাঙ্গুয়েজ ইত্যাদি গূঢ় বিষয় ব্যতিরেকেই নিম্নের আলোচনা চলিবেক ] এখন বললে তেমাথা বুড়োর
জীবনপাঁচালী ইন্দ্রাণী বন্দ্যোপাধ্যায়   1   কতদিন ধরে ভেবে অস্থির হচ্ছিল শ্যামাপদ। বাড়ির পিছনে বিরাট বটগাছটার তলায় যখন দুপুরে চ্যাটাইটা পেতে শুতো তখন সেই চিন্তা উসকে দিত পাঁচি। বলতো “কালবোশেখির ঝড়ে ঘরের মটকা উড়ে রোদে হাপসে দিচ্ছে। এখন না হয় গাছতলায় আশ্রয় নিয়ে দিব্যি কাটাচ্ছো বলি এরপর যখন অঝোরধারে বারিষ
স্মরণে সত্যজিৎ  ✍ অনিমেষ তোমার সঙ্গে প্রথম আলাপ কতই বা বয়স, সেই তো ছিল ছেলেবেলা পত্রিকা সন্দেশ। এলো ফটিক এলো হারুন ছুটির ধর্মতলা, ভরদুপুরের সাথি ছিল সুজন সে হরবোলা। একে একে ফেলু তপেশ জটায়ু লালমোহন বৈজ্ঞানিক প্রফেসর শঙ্কু, প্রহ্লাদ, নিউটন। গুপি বাঘার সঙ্গে হরেক মজার কারখানা, ভালোবেসে চিনিয়ে দিলে শৈশবের
গরম ✍️শিব প্রসাদ হালদার রোদ ঝলসানো খরার দিনে ঘামছে সারা গা, গরমেতে প্রাণ বাঁচে না করছে উঃ! আঃ!! আকাশেতে আছে মেঘ হচ্ছে না তো বৃষ্টি, বাঁচতে চেয়ে মরছে মানুষ যেন অনাসৃষ্টি! তাতা রোদে চলছে পথে মাথায় দিয়ে ছাতা মাঠ ধূ ধূ পুড়ছে ফসল পুড়ছে গাছের পাতা। তাপ প্রবাহের তীব্র দাহে