দিকচিহ্নহীন শ্যামাপ্রসাদ সরকার এখনো আমার মনে সেই কবেকার উদগ্রীব বিষণ্ণতা হঠাৎ অবহেলায় উঁকি দিয়ে চলে যায়, দু একটা মরসুমী ফুল যেমন হঠাৎ বাগানে দেখা যেত প্রতিটি অস্পষ্ট অধ্যায়ের পর কখনও, তারা আর এসে নেয় না খবর জাহাজের। ধলেশ্বরী অথবা খরতান ভৈরব নদে যেমন বয়ে যেত অবিনশ্বর আবেগের মত সে যেখানে
রথ যাত্রা কাকলি ঘোষ “ দাদুভাই রথের দিন ঠাকুর মাসীর বাড়ি যায় কেন? ” একমনে চায়ের কাপে চুমুক দিতে দিতে কাগজ পড়ছিলেন অবিনাশ। আচমকা প্রশ্নে একটু থতমত খেয়ে যান। তারপর সামলে নিয়ে প্রশ্ন করেন, “ তোমার আজ স্কুল ছুটি নাকি দাদুভাই?” ঘাড় নেড়ে’ না ‘ বলে একেবারে দাদুর কোলে উঠে
বাংলার মিষ্টি স্বপ্না নাথ বাংলার মিষ্টি, আহা কি যে সৃষ্টি, শিল্পীর মননে, রসনার বৃষ্টি। দুধের বিকারেতে, যে ছানার জন্ম, সেই দেয় পদে পদে, কত মিষ্টান্ন। প্রথমেই রসে ভরা, গোল রসগোল্লা, ধরাতে নেই কোথা, তার সাথে পাল্লা। সন্দেশই কত রূপে, গুফো,মাখা, জলভরা, কাঁচা গোল্লার সাথে, জনাই এর মনহরা। ভাজা পোস্ত গায়ে,
সমুদ্রের সেই দিনগুলি (অষ্টম পর্ব) ✍️ শিব প্রসাদ হালদার ডাক্তার ক্যাম্পবসের সাথে কথা বলে তাকে সাথে নিয়ে গেলেন সুপারিনটেনডেন্টের কাছে।তিনি সব দেখলেন। সব শুনে আর দেরি করতে চাইলেন না।ততক্ষণে গ্যালি থেকে আরও ৩-৪ জন সহকর্মী এসে গেছে।পরিস্থিতি জটিল বুঝতে পেরে অন্যত্র ট্রান্সফার করার চেষ্টা করলেন। তখন রাত অনেক তাই ল্যান্ডে
চরম অপমান মণিকা বড়ুয়া নির্লজ্জ অমানবিকতার শিকার মণিপুর— চরম অপমানের শিকার মণিপুর— বিবস্ত্র আগুনের বলাৎকার— চারপাশে ছড়ায় নগ্ন নারীর হাহাকার— মা আমার অপমানিতা ভারত মাও লজ্জায় চুপ–আগুন বন্যা বুকে– শোয়াশো কোটির মা অপমানে অসম্মানে রক্তচোখে ধিক্কার দেয়— —oooXXooo—