অথ-সৌবল কথা ……………………. শ্যামাপ্রসাদ সরকার   সৌবল এতক্ষণ ধরে মখমল শোভিত মোলায়েম আসনটিতে বসে চরম প্রতিশোধের পন্থাগুলি নিয়ে চিন্তা করছিলেন। রাত্রিকালীন আকাশও বেশ মেঘাচ্ছন্ন। পার্থিববস্তুর বিলাস ও মোহময় ব্যসনের সমস্ত উপকরণের সম্ভার হস্তিনাপুরে এত বেশী পরিমাণে আছে যে উনি নিজেও মাঝে মাঝে এসবে বড় বিস্মিত হয়ে তাদের কাছে স্বেচ্ছায় পরাজয়
বৃষ্টি আসুক কাকলি ঘোষ   এলোমেলো ঝোড়ো বাতাস করছে কেবল ভুল হাওয়ার মুখে উড়ছে দেখি তোমার খোলা চুল। পাগলা হাওয়ায় আদর মেখে ভাবনা গুলো জোটে এমন দিনে মন পবনের নৌকা শুধুই ছোটে। স্রোতের টানে উথাল পাথাল স্মৃতির পাতা লুটায় তোমার জন্য ছুটি দিলাম বাধ্য বাধকতায়। এমন দিনে অসংযতই থাক না
।। কর্ণটিলায় ।। কর্ণ শীল ———— ।। এক।। “ধনুর্বেদ পড়েছ? “ অনির্বাণ অবাক হয়ে তাকালো বৃদ্ধের মুখের দিকে। সঙ্গীতা আর ওয়াসিমেরও একই অবস্থা। বৃদ্ধ কার্ল উইভার মৃদু হাসলেন। “তোমরা হিন্দু পুরাণে আগ্রহী হয়েও ধনুর্বেদ পড়োনি? “ হরিয়ানার এ প্রত্যন্ত অঞ্চলে গাছপালা প্রচুর থাকলেও শ্যামলিমার অত্যন্ত অভাব। গাছে মরচে রঙের পাতা,
ঘুম পাড়ানি গান ইন্দ্রাণী বন্দ্যোপাধ্যায় একপাল ছাগল নিয়েই বাড়ি থেকে বের হল পদ্ম। দীপু গুনে দেখে। চোখ দুটো লোভে চকচক করে। ওর ওই স্বভাব। টাকার গন্ধ পেলেই ছুঁকছুঁক করে। পদ্মর ভালো নাম পদ্মা। কোনও কালে পদ্মাবতী ছিল। বয়স টা তো থেমে নেই। অনেক দিন আগে ও একটা গ্রামে থাকত। মাটির
রাস্তা নিলয় বরণ সোম অথচ রোজ পাকদণ্ডী বেয়ে দীর্ঘ পথ অতিক্রম করতে হত এমন তো নয়। টিলা ভেঙে যাতায়াত করতে হত বটে , কিন্তু জীবনের অনেকটা পথই তো সমতলের রাস্তা বেয়ে চলা। তবু , রাস্তার কথা উঠলেই , সুদূর শৈশবে , ত্রিপুরার উত্তরে, মাহিন্দ্রা জীপের সওয়ার হয়ে , পাহাড়ি পথ