আজ (20.10.23) শুভ মহাষষ্ঠীর তিথিতে প্রকাশিত হল “সবুজ স্বপ্ন” আন্তর্জাতিক বাংলা সাহিত্য পত্রিকার “আগমনী সংখ্যা”। সাহিত্য সমাজের দর্পণ।  মানবজীবন আর মানবসমাজ যুগে যুগে উঠে এসেছে কবি-সাহিত্যিকদের কলমে। আমাদের পাক্ষিক পত্রিকা “সবুজ স্বপ্ন” আজ অত্যন্ত গর্বিত সেইসব প্রথিতযশা কবি-সাহিত্যিকদের পেয়ে, যাঁরা তাঁদের উর্বর লেখনী দিয়ে আমাদের আগমনী সংখ্যাকে আরও সমৃদ্ধ করে
শ্রাবণ বুকে… শ্যামাপ্রসাদ সরকার বুকের মধ্যে বসত করা শ্রাবণ মেঘে আধেক ছোঁয়া রঙীন রুমাল হাত খানি তার চোখের জলে ভিজতে চাওয়া। নাম মনে নেই, কোন সে ডাকে ডাকতাম সেই, নত চিবুকে বৃষ্টিমাখা ঠোঁটের ফাঁকে অনেক ফাগুন, বর্ষা বাদল সবই ছিল অদলবদল ! শেষের আগে শেষ টা ছিল আবেগভরাই এলোমেলো হাতটা
কাঞ্চন বেড়ি সলিল চক্রবর্ত্তী বাস্তুতন্ত্র বিশারদ দেবব্রত গুহর সাত বছরের নাতি তোজো। প্রতিদিন রাত নটা পর্যন্ত পড়াশোনা করে রাতের খাবার খেয়ে দাদুর কাছে আসে। দেবব্রত বাবু নাতিকে শিখিয়েছেন, রাতে খেয়েই শুতে নেই। তিনি নাতিকে মোবাইল ফোন দেখার অভ্যাস না হওয়ার জন্য প্রতিদিন শোয়ার আগে একটা করে গল্প শোনান। “দাদু আজ
ফলম-ফলে-ফলানি নিলয় বরণ সোম   “আম জাম কলা শসা /রাত্রিবেলা মুন্ডু খসা -এই ছড়াটির সঙ্গে কেউ পরিচিত আছেন কিনা জানিনা , তবে খুব সম্ভবত , এই প্রবাদটির মাধ্যমে ‘অতিদানে বালি বধ্য ,অতি মানে চ কৌরবা ‘জাতীয় বার্তা পৌঁছনোর চেষ্টা হয়েছিল, অর্থাৎ , অতিরিক্ত কোনকিছুই ভাল না, ফল বেশি হলে তার
বটগাছ ইন্দ্রাণী বন্দ্যোপাধ্যায় কিনু গাঁয়ের বাজারে সব্জী বিক্রি করে ফিরছিল। বাড়ির সংলগ্ন দশকাঠা জমিতে সে বারো মাস কাটা ফসলের চাষ করে। আর জমি বলতে তো ওটাই।বাপ বেঁচে থাকতে লোকের জমি ঠিকে নিতো। বাপ বেটা খাটতো খুব। আর ওই করে খেয়ে পরে দু কুঠুরি পাকা ঘর তুলেছিল। গাঁয়ের সবার চোখ টাটিয়েছিল