পীরিতি গরল ভেল শ্যামাপ্রসাদ সরকার ————————   ইহা যে কি তাহা ইতিপূর্বে জানিবার অবকাশ হয় নাই। যেদিন ইহা জানিলাম,সে দিন হইতে লক্ষ্মীছাড়া হইলাম। আষাঢ়মাসের প্রথম দিবস। কালেজে অধ্যাপক মহোদয় বৈষ্ণব পদাবলি পড়াইতেছিলেন। তখন বয়ঃসন্ধিক্ষণ তায় মদনবাণ বিরহিত নিতান্ত সাধারণ আমি, তৎকালে অকস্মাৎ কানের ভিতর মরমে পশিল – ” কে বা
সমুদ্রের সেই দিনগুলি (দশম পর্ব) ✍️ শিবপ্রসাদ হালদার মনের সুপ্ত বেদনা ব্যক্ত করতে মাঝে মাঝে সাইবার কাফেতে গিয়ে আমার লেখা চিঠি স্ক্যান করে মেইল করতাম।কখনও কখনও তার মা ও বোনও চিঠি লিখেছে।সেই চিঠিও স্ক্যান করে মেইল করে পাঠিয়েছি এবং ছেলের মেইলের প্রিন্ট এনে ওর মা ও বোনকে দিয়েছি।এই ভাবেই চলছিল
১৯৪৭ সালের দেশভাগ স্বপ্না নাথ এক তুলিকার টানে অঙ্কিত সীমারেখা, হলো দেশভাগ, চির বিপর্যয় আঁকা। দুঃস্বপ্নসম, শরণার্থীর থাকা, পরভূমে, প্রাণ নিয়ে শুধু বেঁচে থাকা। কে ভেবেছে স্বাধীনতার এই খেসারত! ত্যাগি নিজের জন্মভূমি জীবন অবপাত। এক কোটি মানুষের ভূমির অভিঘাত, বিশ্বখ্যাত ইতিহাসের করুণ উৎখাত! ছায়া ময়, মায়াময়, শ্যামলেতে মোহ ময়, প্রকৃতির
লক্ষ্য অরুণ কুন্ডু স্কুলের দিদিমণি একদিন ছাত্র ছাত্রীদের জিজ্ঞেস করলেন, তোমরা বড় হয়ে কে কি হতে চাও? একে একে সবাই বলে গেল কেউ ডাক্তার, কেউ ইঞ্জিনিয়ার, কেউ টিচার, কেউ পাইলট, নার্স, ফিল্মমেকার, ড্যান্সার আরও কত কী বলে গেল। একজন বাচ্চা শুধু বলল না কিছুই। দিদিমণি তার কাছে গিয়ে আদর করে
জীবন পঞ্জী চিত্রশিল্পী তপন কর্মকার এক পলকের সময় আমার, সঙ্গে আছে কই ? আপন কাজে সকাল সাঝে, সাক্ষী গোপাল রই।। দিন চলে য়ায় দিনের পিঠে, বাবুর পাতা জালে। আমার সঙ্গে আমার দেখা, হয়-না কোন কালে। সারা জীবন ধরে আমি, ভুতের বোজা বই ।। আপন কাজে সকাল সাঝে, সাক্ষী গোপাল রই।।