কথকতার আড়ালে শ্যামাপ্রসাদ সরকার ……………………………………         ভূমিকা/ মহানট গিরীশ চন্দ্র ঘোষ ১৯১২ সালে আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন। ঠিক একই বছরে অভিনয় থেকে চিরবিরতি নিয়েছেন মহাঅভিনেত্রী নটী বিনোদিনী। খ্যাতি আর তার মোহ এঁদের গুরু-শিষ্যা এই দুজনকেই অঢেল দিয়েছেন সেই পরম কারুণিক। এমনকি গলায় পড়িয়েছেন জগৎচন্দ্রহারের দৈব আশীর্বাদের ঐশী
// বৃষ্টি // ✍🏻 : অনিমেষ চ্যাটার্জি       বৃষ্টি ঝরিছে মন্দ মধুর রবে, মেঘপুরীতে উৎসব বুঝি হবে, পাতায় পাতায় গাছেদের কানাকানি, শ্রাবণ নূতন কি বার্তা বহিল আনি। রিমঝিম ধ্বনি উঠিল বাজিয়া বাজিয়া, প্রাণের পরে আনন্দ উঠে নাচিয়া, কি গান গাহিল বর্ষা আজিকে প্লাবনে, দিকদিগন্ত মুখরিত হলো শ্রাবণে। বৃষ্টিস্নাত
জায়গা রেখে যাব প্রাপ্তি মুখোপাধ‍্যায় ————————— ধোপদুরস্ত পরিমিতি কষা মিটিয়ে খানিকটা আবেগীয়ানার ফরাস বিছোতে এই দোরদালানে আসা। ক্ষিপ্র আঙুলে তুলে নেওয়া না সাজানো পাথরকুচির ফুল, অকালবহ্নির টুকরো টুকরো কৃষ্ণচূড়া। খইয়ের মতো পাপড়িতে থোকা থোকা সাদা পথবিলাস কানের লতির ঝোঁকে অপ্রস্তুত অনায়াস নির্লজ্জ হবার পর অধরান্তে সবটুকু অস্ফুট রাখা আজীবন। বেসামালে
মুক্তি আগন্তুক   আমি দেখেছি পথে , শত দীনহীন , জীর্ণ দেহ , সহায় সম্বলহীন , ক্ষুধার্থ । দেয়নি তাদের কখনো আমি , অন্ন, বস্ত্র কিংবা অর্থ । এইনা যে,ছিলনা সামর্থ । ছিলনা শুধু কোনোই স্বার্থ । আমি দেখেছি , শত মায়ের কান্না , অঝোরে ঝড়ায়ে বুক্ । চিকিৎসা বিহীন
আসবে তো! মধুমিতা রায় চৌধুরী মিত্র চোখে প্রেম নিয়ে বসে আছি। তুমি আসবে বলে, এলে না তো, নাকি হচ্ছে দেরি? পথ হারালে? নাকি অন্য মেঘের খবর পেয়ে, সেইখানেই হৃদ ভাসালে? আমি গালে হাত রেখে অপেক্ষায় কিন্তু, না এলে গাল ফোলাব, দেরি হলেও চোখ ভেজাব! কথা দিলাম– তুমি না এলে– বে-রঙীন