চিনব’ ব’লে বেরুই রোজ কিন্তু কোথায় যাব’? যদি চিনতে না পারে!
যে – যা – যারা ছিল বড্ড চেনা নাড়ি- রক্তে – প্রেমে তারাও আজ চিনতে পারে না কতবার আয়নার সামনে দাঁড়িয়েছি খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখেছি নিজেকে না চেনার কারণ আমি নইতো!
তাই তো রোজ বেরুই চিনব’ ব’লে কিন্তু প্রতিদিনই ফিরে আসতে হয় বাড়িতে চিনতে পারে না কেউ
এখন আমিও আর চিনতে পারি না আপন – পর – আশপাশ
সেদিন তো পথে দেখি প্রেম শুধু প্রেম না এখন – মাও… বিষাক্ত ছুচে ছুচে যন্ত্রণার দীর্ঘ পথে শিশুকে হত্যা করে একটুও হাত কাঁপে না বুক তো দূরের কথা কেননা সে নাকি প্রেমের কাঁটা!
এ প্রেম কে আমি চিনতে পারি না এ মাকে আমি চিনতে পারি না এ প্রেমিক কে আমি চিনতে পারি না এ প্রেমিকা কে ও আমি চিনতে পারি না
যা চিনতে পারি ভীষণ ভীষণ ভাবে বাড়ি ফেরার পথ নিজের ঘর শূন্যতা একাকীত্ব।