অভিসার শ্যামাপ্রসাদ সরকার   মন ভাল নেই সত্যেনবাবুর। আর সেটার কারণগুলোও আবার আপাতভাবে খুবই অদরকারি। বাজার থেকে ফেরার সময় দুম্ করে আঠাশটা টাকা পকেট থেকে কখন যে পড়ে গেল! তার ওপর রাস্তার ওপর পাথরে একটা হোঁচট খেয়ে পায়ের চটীটাও ফস্ করে ছিঁড়ে গেল। ডানপায়ে একটা পেরেক বা কাঁচের টুকরো ফুটেছে
অন্তিম প্রস্থান সলিল চক্রবর্ত্তী (১) ঘৃত-চন্দন শরীরে মাখি, পুষ্পক মালা তথায় রাখি; সাজাইনু ঈশ্বর রূপে। আসিলে স্বর্গরথে চাপি, স্বর্গের দ্বার অবধি; প্রাণহীন কলেবরে। মূল্যহীন কাল গোনা, কখন হইবে ধোঁওয়া; মিলিবে গগন মাঝারে। মান, সম্মান, অর্থ,কড়ি, চলে গেলে সব ছাড়ি; রইল শুধু কর্মটুকু পড়ে। (২) মাঝে মধ্যে আসি হেথা, মৃতজন লয়ে
সমুদ্রের সেই দিনগুলি (ত্রয়োদশ পর্ব) ✍️ শিবপ্রসাদ হালদার এই সময়ে বাড়ির জন্য ভীষণ চিন্তিত হয়ে পড়ে। দুর্গা পূজার সময়ে দেশের মধ্যে থেকেও ঘরের ছেলে ঘরে নেই,ভেবে আমরাও মনে বড় কষ্ট পেতে লাগলাম। বিশেষ করে কালীপুজোর সময় চলতে ফিরতে প্রতিটি মুহূর্তে মনে পড়তে লাগলো তার কথা।সে পাড়ার ক্লাব “কিশোর মিলন”এর একজন
বৃষ্টিভেজা বুধবার নবু আজ বুধবার, বৃষ্টিভেজা দিন, সারারাত আকাশে মেঘের ডাকাডাকি। সকালে উঠে দেখি, রাস্তাঘাট জল থৈ থৈ, সকালেও জল, ভিজে গেছে ছাতা, জুতা, কাপড়। স্কুলের বন্ধুরা কেউ কেউ ছাতা নিয়ে এসেছে, কেউ কেউ ছাতা ছাড়াই ভিজে ভিজে স্কুলে এসেছে। আমিও ছাতা ছাড়াই স্কুলে এসেছি, বৃষ্টিভেজা রাস্তায় হাঁটতে ভালো লাগছে।
উদক স্বপ্না নাথ কোরোনা অপচয় এক ফোটা পয়, ‘জীবনটা তো পদ্ম পাতায়,’মহাজনে কয়। এ ধরার তিনভাগ আবৃত উদকে, তবু মোরা মিঠে পানি হারাবো অলখে। পাতালেতে ছিল যত অম্বুর আকর, শোষকের শোষণে শুকায় রত্নাকর। সঞ্চিত তোয় যদি বৃদ্ধি না পায়, বসে বসে নিধনে শূন্য হয়ে যায়! জীবনে যদি না জীবন মেলে,