কৃতজ্ঞতায়
(অধ্যাত্ববাদ ও বিজ্ঞানের মিশ্রনে)
রতন চক্রবর্তী
দেহটা জেনো বন্ধু তুমি
একটি বিরাট কারখানা
বাহিরের ভেতরের অঙ্গ প্রতঙ্গ সকল
আর তার প্রতিটি অংশ ই যোগসূত্রে গাঁথা |
একটি যন্ত্রের কাজের সাথে
আর একটি যন্ত্রের কাজ যে শুরু হয়
এমনই সিস্টেম মানব দেহে
মিসিং কভু নাহি রয় |
শ্বাস নালীর পথ দেখো
আপনা থেকে যাচ্ছে খুলে
বায়ু ফুসফুসে যাবার সাথেই
রক্ত নালী দিয়ে অক্সিজেন নেওয়ার কাজ চলে |
যেই অক্সিজে রক্তে হচ্ছে মিলিত
এমনি যাচ্ছে খুলে হার্টের দরজা খানি
সংগে সংগে হার্টের কাজও হচ্ছে শুরু
মেলেনা একটুও বিশ্রাম খানি |
এইভাবে একজন আর একজনের
স্টার্টার হয়ে যাচ্ছে
এই অপূর্ব নিয়ম টাই
নিত্য মানব দেহে চলছে |
যদি একবার হয়ে যায় মিসিং
সব যন্ত্র দেখবে তখন বিকল হয়ে যাবে
সচল মানুষ অচল হয়ে
মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়বে |
এই দেহ কারখানা চালান যিনি
তিনি একজনই ঈশ্বর সর্ব শক্তিমান
এসো সেই মহাজনের চরণেতে
জানাই কৃতজ্ঞতায় প্রণাম,সেলাম |
—ooXXoo—