অভিমানী মেঘের মান ভাঙাতে, ভেসে যেতে হয় বারিধারায়, বিশ্রামহীন খরস্রোতা পথ বেয়ে, অচিন খাদের ঠিকানায়! যেথা কালবৈশাখীতে রক্ষা পাওয়া, জীর্ণ খড়কুড়ো পাখিরবাসা গুলোও.. ডুব সাঁতার দিতে বাধ্য হয়!
বিরহের ভাষা বোঝে ভাদ্রের খরা, যেথা একটুকরো ছায়ার খোঁজে পথিক মরিয়া! তৃষ্ণার্থ ভূতল ফাটল ধরা বন্ধ্যা!
শরৎ শোভার স্নিগ্ধ আকাশ, ডানা মেলতে না মেলতেই, শিশির বিন্দু ঊর্ধ্বগামী…. সাদা কালো আবছায়ার আস্কারায়! অনুভূতির অন্তরালে যে নীরব শব্দেরা পেখম তোলে, তাকে সনাক্ত করেছি কবিতায়!
মৃত্যু নিশ্চিত জেনেও,বাসন্তী রঙ মাখতে, নিরাশায় আশার বীজ বপন করে, প্রতিক্ষণে কালের যাত্রাপথ ধরে .. স্মৃতি আগলে চলার নামই ‘জীবন’ কি না!? বহু চেষ্টায়ও তা, জানা হলো না!