পাঁচন দাওয়াই রোগ সাধারণ সারিয়ে দিতে ছিলো না তার জুড়ি৷ সস্তা ও, তাই ফোঁটা কাটা ভর্তি শিশি হাসতো তখন যেন নেইকো যাহার তেমন বাহার নেইকো জারিজুরি৷ সে ছিলো এক কাল টক তিক্ত কষায় মিষ্ট স্বাদে সে মিশ্রণ অভয় দিতো সকল প্রকার রোগে৷ এমনি করেই ষাট সত্তর বছর কেটে গেলো কোন সে ফাঁক তালে৷ সে দিন-কাল পালটে গেছে আজ পাঁচমেশালি থাকলে গ্রুপে বাড়বাড়ন্ত তার পুষ্যি পাওয়াও হয় না তখন ভার৷ সেটাই দেখি কলি কালের মস্ত এক বাহার৷ চোখ বুজে রয় সেথা গ্রপ কর্তার লাগাম ছাড়া বেদম ছড়িদারী পরস্পরে দেয় চুলকে পিঠ অন্যথা নেই তার৷ হয় সে তাহার ফুলেল আহার খোলা চোখেই তাই— যায় ই সেসব দেখা৷ অবস্থা তার যতোই নাড়ী ছাড়ুক সস্তা যদি বাজি মারতে পারে, তবে অধরা সব স্বপ্ন গুলো আনতে ধরে বলো, কে আর কষ্ট করে! কথায় বাড়ে কথা৷ খোলা মনের খেলা সেসব ছটক বাজির চটকদারি ছড়াচ্ছে আজ আলো৷ কথকতার দিন ফুরিয়ে গেছে কবেই ফুরিয়ে গেছে স্বপ্ন সে রঙিন কষ্ট করে অর্জিত যে ধন সত্য মূল্য তার কে আর দেবে বলো! ছড়ার ছলে বৃথা ই তুমি ছড়াও সেথায় আপন মনের ব্যথা মলিন চোখে চাওয়া তোমার গহীন নদী গভীর চলার বেগ তাহার সামলে রাখাই ভালো৷ সে প্রবাহ ধারা দুই পাড়ি তার শক্ত করে গড়া আপন মনে সেথা প্রদীপ খানি তোমার যদি পারো স্নিগ্ধ শিখায় জ্বালো! আপন সবাই৷ শক্তি আনুপাতিক খোলা আপণ তাদের এমনি করে মিলেই ধরে যদি কী দোষ তাতে বলো!