ক্ষুদ্র হ’লেও বৃহতের জননী জেনেও করেছে বড্ড ভুল অবমূল্যায়নের ভ্রান্তপ্রচারে হ’তে হ’ল ক্ষতবিক্ষত আত্মসম্মান যখন তলানিতে তখন জাগে বোধোদয় ক্ষোভের উগ্রতা নেমে হয় ক্ষীণ সেদিনের অনর্থক অশালীন বাক্য প্রয়োগের অনুতাপে আসে অনুধাবন। ক্রমাগত বিদ্ধ করতে থাকে আপন মন ভাবনায় আসে বদল-মন চায় তার মতো লিখতে নিশীথের কনকনে ঠান্ডায় সময় তখন তিনটে উনিশ পাতা কাটাকাটি করেও পারলো না ওই রাতে বাড়ির গেটে মদ্যপ রিক্সাওয়ালার উপস্থিতি নিয়ে “প্রায়শ্চিত্ত” সম কবিতা লিখতে। অশান্ত মন হয়ে ওঠে উতলা একদা সুসম্পর্কের সুবাদে এমনটা মোটেও ছিলনা প্রত্যাশিত! হিতাহিত না বুঝে বন্ধুর উগ্র প্ররোচনায় ক্ষণিকের ক্ষোভে কোথা থেকে কি যে হ’ল –! পরিস্থিতির উদ্ভবে ক্ষুব্ধ যে আজ সবাই বন্ধুত্বের তালিকায় স্পষ্টবাদী বন্ধু আছে অনেক অসদ্ভাবের ভয়ে তাদের আজ দর্শন মেলা ভার মন্তব্যে তাই এত কার্পণ্য—-! বিবেকের দংশনে করে চলেছে অবিরত ক্ষত যা হবার তা তো হয়েই গেছে —! তবুও কেন যেন ফিরে যেতে মন চায় কেটে গেছে অভিশপ্ত দু’হাজার কুড়ি ঘাত প্রতিঘাতে একুশ কাটিয়ে এলো বাইশ বাইশেও মেলেনি পরিত্রাণ সর্বদাই শঙ্কিত — দু’হাজার তেইশেও যেন আর না হয় এই ভুলের মাশুলের প্রাপ্তিতে এমন আক্রমণের “শব্দবোমা” ছোড়াছুড়ি—!!