এক – আমাকে গিলে নিচ্ছে এই ঘর এই অন্ধকার। এতদিন দু’হাত দিয়ে প্রতি ইটে লিখেছি মৃৃত্যুদিন। আমিও নদীর জলে ভাসাতে ভাসাতে সাঁতার ভুলেছি দু’হাতে কত আয়ু। অনেক অতলে বালু তার মতো হতে পারি কই!
দুই বহু মাটি জড়ো করে; যে আঁকে দেয়ালে নকশা তার ঘর বড়ই কীর্তির, তুমি সেই নির্জনে একা চলো; পথ গড়ে ওঠে তার পাশে , ফুল ফোটে; কাঁটা লতা ছুঁয়ে থাকে কোমল বিভবে , সে বড় চমৎকার অন্ধ ভুঁই আলো হয়ে ফোটে, কেউ তার খবর রাখেনা, ঝোপের ওপারে ঝোপ মোমের ওপারে মোম গোরস্থান আঁকা বাঁকা ছায়া।