জ্যৈষ্ঠ মাসের গরম! জ্যেষ্ঠ ভ্রাতার মতন নিরূপায় ঘাড় গুঁজে সব বোঝা বয়৷ জানোই তো বড়ো হওয়ার কতো দায়! জ্যৈষ্ঠ নিজেও কি সইছে না সে দহন!? সংশয়! না হয় রাখলে ই সরিয়ে ধরে নাও তারা জীবনের কিছু ব্যতিক্রম! ঋতুর পর্যায় ধরে তার আসা আর যাওয়া৷ তাকে অতিক্রম করার মতন কোন পথ বিশ্ব প্রকৃতি খোলা যে রাখেনি, তাও জানে তো সবাই! অন্য পথ নাই৷ নামটাও পেয়েছে সে সে রকমই৷ কি করবে বলো তাকে মেনে নেওয়া ছাড়া দেখছি না পথ আর তেমন! প্রকৃতির মার দুনিয়ার বার৷ দেয় যদি বেঁধে মার ভালো বলো লাগে আর কার! সইতে তা হয় সবাকার৷ অযথা মিছে ভাবনার নেই তাই দরকার৷ মন তুলে নাও, স্বাভাবিক খাও, স্বভাবিক থাকো, বেশী ভেবো নাকো৷ কি ভাববে জানি না, তবু লিখলাম এটাই যে স্বভাব আমার! যন্ত্রনা মুক্তির এটাই ধরতাই দাওয়াই ও! আমার এখন সময়, জেগে ওঠা পাখির কাকলি ধরে যদি অনুপম তান ভোরের স্নিগ্ধ বাতাস যদি বয় গায়ে মাখো তাই মরমী সে মরশুমী দান! শ্রবন মনন আর দেহের দহন মিটাতে যদি চাও, তবে প্রকৃতির মতো সহ্য সীমার ক্ষমতা বাড়াও৷