নৈকট্য এবং…ওই পাখিটা
✍ মধুমিতা বসু সরকার
তোমার নৈকট্য! নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে যে পাখি খড়কুটো দিয়ে বুনেছিল বাসা
আগুনের সর্বগ্রাসে পুড়ে গেছে সব –
কোথায় থাকবে বল?
রমণের পর যে পাখি আশ্রয় খোঁজে
তার বাসার বড় লোভ –
ছিমছাম সংসারে, থাকুক না অভাব তবু ও –
তুমি প্রত্যয়ের বীজ বুনতে পারোনি –
যে বিশ্বাসে আস্হা থাকেনা তাকে প্রপঞ্চনা বলে –
পাখির ডানায় আজ কোনও প্রতিবাদ নেই
বরং সে দহিত হতে চায় –
এ আগুন শুধু বাসা পোড়ায় –
আত্মা টুকু পোড়ায় না কেন?
যে পাখি অবিনশ্বরতা বোেঝে না, দেখে কেবল অনন্ত নীলাকাশ –
ঝুটো কথার প্রলেপনে আত্মার সর্বনাশ।
এর পর কীর্তিনাশা নক্ষত্রের কাছে যদি বা সে উড়ে যেতে চায় – প্রতিরোধ দিওনা –
এত প্রপঞ্চনা তার সহ্য হবে না –
–~০০০XX০০০~–