// মন পাড়ি // ✍ : অনিমেষ চ্যাটার্জি চিন্তা আসে চিন্তা যায় ছাপ ফেলে মন পাতায় কলমখানা লিখতে চায় ভাষার খোঁজ না পায়। লিখতে চেয়ে এক পৃথিবী হাজার কথা মনে ভাবি আমি যে ভাই মুখ্যু কবি আঁকতে চাই মনের ছবি। রোদ ঝিলমিল আকাশ দেখে গাছের পাখি উঠছে ডেকে পাতায় রোদের ঝিলিক লেগে আনন্দে…
কথামালা মহুয়া বন্দ্যোপাধ্যায় আর বৃষ্টি হবে নাই বা কেন বলো?দেবযানীর রঙ্গনগাছে যে উপুড় ঝুপুর কুঁড়ি! জানালার পিছনে শিউলিগাছটা একমাত্তর ল্যাদ খাচ্ছে। বোধনের আগে পোয্যন্ত তিনি পাশবালিশ জাবড়ে ঘুমোবেন। পুজো এলে তখন নাইড্ডিউটি করে করে কুসুমে কুসুমে ছয়লাপ। আর আরো খানিকটা পুবে গন্ধরাজ গাছ দুটো, একজন ফুল দেয় আরেকজনা নেবু। নেবুজনার আবার…
নারী আগন্তুক তুমি এসেছ জীবনে মম শত শত রূপে শতরুপা হয়ে । বিশ্বরূপ দেখিয়েছ মোরে নিজ গর্ভে ধারন করে । মাতৃত্বের রস অমৃত সুধা দিয়াছ মোরে মিটাইতে ক্ষুদা । শত লাঞ্ছনা যন্ত্রনা সয়ে নিশ্চয় মৃত্যুকে চোখ রাঙায়ে বাঁচায়ে রেখেছো মোরে, নিজবক্ষ ক্ররে ,জড়িয়ে ধরে । প্রকৃত মানুষ বানাবার তরে,, বকেছ,মেরেছ কত বারে…
সমান্তরাল স্বাগতা ভট্টাচার্য **************** মেঘসিঁড়ি পেরিয়ে মোহাচ্ছন্ন ঝর্ণা আর- কুহেলি নদীর দেশে আজ তোমার নীরব নিমন্ত্রণ। আকাশ নীলে অনন্ত বিস্ময়!… তোমার শূন্য করতলে মৌন সন্তাপ! … আমার দু’চোখে আশ্চর্য ঘুমঘোর। উঁকি দিলাম তোমার মনের শূন্য খাঁচায়। প্রাণপাখিটা বলে উঠলো, “আলো দাও! আলো!….” একটু ছায়া তরু!… নিরুচ্চারে খুলে দিলাম বন্ধ দুয়ার।… রুদ্ধ ডানা থেকে…
চলেছি তবুও মধুমিতা বসু সরকার দীর্ঘ সঙ্গমের পর তুমি বল্লে আমায় চেনো না,, যদি ও আমি তখনও খরস্রোতা। আমি কিছু বলিনি মুখে, অভিমুখ বদল করেছি শুধু,, সেটাও পছন্দ ছিলনা তোমার, এর পর মোহানার দিকে পথ চলা শুরু, বুকের পাঁজরে তুলেছি অসংখ্য নুড়ি, কিছু খুচরো পয়সা অভিমান, আজও কোনও পাল তোলা নৌকা ভাসেনি জলে,,…