সাতটি তারার তিমিরের তলায় শ্যামাপ্রসাদ সরকার তাহাদের মুখখানি আজও শীতলপাটীর মত রয়ে গেছে তমিস্রার আড়ালে কোথাও! শিশুদের চঞ্চল স্পর্শ ভেঙে দেয় স্থবির অশান্ত গার্হস্থ্য তারপর পথ খুঁজে পায় বন্ধনহীন দিশা চলমান একেকটি শব যেন! তুমি জল ভেঙে চলে এসেছিলে কি নিদারুণ অস্থিরতার পরে কবোষ্ণ ঘুম তারপরে বড় বেশী আকাঙ্খিত ছিল।
কত্তা বনাম গিন্নী কাকলি ঘোষ সেদিন ভোরে কত্তামশাই হঠাৎ গেলেন ক্ষেপে দিব্যি বসে ঢুলতেছিলেন চেয়ারখানি চেপে। কী যেন এক উল্টো হাওয়া বইল বিষম বেগে ঝিমঝিমিয়ে কত্তামশাই বেজায় গেলেন রেগে। গিন্নী বলেন – কত্তা তোমার এই বা কেমন ধারা! তোমার জ্বালায় গেল আমার সিরিয়ালটা মারা! কত্তা বলেন- গিন্নী তোমার রকমখানি বেশ
সমুদ্রের সেই দিনগুলি (চতুর্থ পর্ব) ✍️ শিবপ্রসাদ হালদার এমনি করে ছেলেকে জব্দ করতে গিয়ে উল্টে তারা হয়েছে জব্দ।ছেলেকে তখন ক্যাপ্টেন দুই দিনের জন্য রেস্টে থাকতে বললেন।তবুও সে এসে যতটা কাজ করা যায় করেছে।এমনটা দেখে অন্যান্য সবাই তখন ওকে ভয় পেতে লাগলো।কেউ ওর বিরুদ্ধাচারনে আর সাহস দেখায়নি যাতে শেষে ঐরকম দুষ্কর্মের
হুইলচেয়ার মৌসুমী ঘোষাল চৌধুরী   পূর্ব কোলকাতায় বেলেঘাটা অঞ্চলে নিয়োগীদের ভাঙাচোরা তিনতলা বাড়ী । একটি পোষ না মানা টিয়াপাখি ,ছটফট করে । খাচাটাও জঙ পরা । ঐ বাড়ীর ছোটো সদস‍্যা ,সুদর্শনা নবনালন্দা স্কুলে পড়ে ।একদিন সুদর্শনার সহপাঠী রাহুল ওদের বাড়ী আসবে বলে টেলিফোন করে । তখন দুপুর গড়িয়ে বিকেল ।সেদিন
মন কথা আগান্তুক ততটা কাছে এসো না!যতটা না আসলেই নয় ! ততটা ভালো বেসো না!যতটা বাসলে বাড়ে ভয় ! যদি ছেড়ে থাকতে পারো, মায়া ডোর কাটতে পারো, উজানে দিশা না হারায়ে গতি রোধ করতে পারো ! তবেই তুমি এসো , যত খুশি মেশো , প্রাণের দুয়ার খুলে দিয়ে তবেই ভালোবেসো!