দাবি শঙ্খ ঘোষ সিঁড়ি দিয়ে নেমে যেতে যেতে মনে রেখো পিছনে কী ছিল । দায়িত্ব সুন্দর, প্রতি মুহূর্ত বাড়িয়ে দেয় হাত সম্পর্কে আনন্দে দূর্বাজলে । হয়তো সে নিজেই দেয় না, নিজে তুলে নিতে হয় তাকে আধেক গড়নে কোনো অভিমানী প্রতিমাবলয় । অবসাদে ভরে আসে চোখ ? হোক, তবু তুমি তো
অবশেষে সলিল চক্রবর্ত্তী স্ট্যান্ড রোড থেকে আহেরীটোলা গঙ্গার ঘাট অবদি আসতে অভিজিতের মিনিট পাঁচ ছয় সময় লাগে। বিকাল পাঁচটায়  অফিস ছুটির পর অভিজিৎ গঙ্গার ধারে এই বট গাছটার নীচে এসে বসে থাকে। হালকা খিদে বাদাম ভাজা মুড়ি মাখা দিয়ে চালিয়ে নেয়, ফেরিওয়ালার থেকে চা-টাও পেয়ে যায়। থাকে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত।
গুরুদক্ষিণা কাকলি ঘোষ দূর থেকে ঠিক বুঝতে পারেন নি রথীন বাবু। কারা যেন দাঁড়িয়ে রয়েছে এটুকু শুধু অনুমান করতে পারছিলেন। কাছে এলে স্পষ্ট হল। একি! এ সব কি! তার ঘরের সামনে এরা কারা? জিনিস পত্র সব এদিক ওদিক হল কি করে? তার টেবিল চেয়ার, বাচ্চাদের বসার বেঞ্চ সব ওলট পালট!
স্মৃতির দহন ✍️শিব প্রসাদ হালদার ১৯৬৮ সাল। তখন অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র। এই প্রথম স্কুল ম্যাগাজিন প্রকাশ হবে জেনে ভীষণ খুশি হলাম। বাংলা শিক্ষক শ্রদ্ধেয় রাখাল দেবনাথ মহাশয়ের নির্দেশ মতো দুটি ছোট্ট গল্প লিখে জমা করলাম। পত্রিকা প্রকাশ হ’লে দেখলাম সেই দুটি গল্পই প্রকাশিত হয়েছে। একটা- “আমার ছোট্ট শাশুড়ি” আর অন্যটি
চাই দূষণ মুক্ত পৃথিবী মৃনাল কান্তি বাগচী দেখতে ইচ্ছে করে দূষণ মুক্ত পৃথিবী, আঁকতে ভালো লাগে বিশ্ব প্রকৃতির অফুরান সৌন্দর্য্যের ছবি। ইচ্ছে থাকলেও করিতে পারিনা সেই ইচ্ছে পূরণ, হাজারো প্রতিবন্ধকতা এসে বাদ সাধে প্রতিক্ষণ। দূষণ ছড়িয়েছে যেমন প্রকৃতিতে, তেমনি আছে মানুষের হৃদয়ে। প্রকৃতির সেরা জীব মানুষ অথচ দূষণের ব্যাপারে নেই