স্বজন কাকলি ঘোষ ট্রেনটা যত হাওড়া স্টেশনের কাছাকাছি আসছে ততই বুক ঢিপ ঢিপ করছে মান্তুর। ঝোঁকের মাথায় বেরিয়ে তো পড়ল ! পারবে তো ! পায়ের ফাঁকে রাখা ব্যাগ দুটোর দিকে তাকায় একবার। কি জানি ! শুধু পারা না পারার ভয়-ই নয়– অন্য আশঙ্কাও আছে। কী ভাবে নেবে ওখানকার সকলে ওকে
কীর্তনীয়ার বউ ইন্দ্রাণী বন্দ্যোপাধ্যায় দিবাকর বেলডাঙা গাঁয়ের কীর্তনীয়া। সেই কোন ছোটোবেলা থেকেই এ গাঁ ও গাঁ হরিনাম করতে যেত বাবার সাথে। সেসব দিন ছিল বটে। মানুষের শ্রদ্ধা ভক্তি ছিল। বাবার ছিল দুবিঘা জমি। তাতেই বারোমাস সব্জি ফলাতো বাপ। ওরা জাতে পরামানিক। বাজারে দু দুটো মুদির দোকান এর পাশে এক টুকরো
সমুদ্রের সেই দিনগুলি (বিংশতি পর্ব)  শিবপ্রসাদ হালদার ২৪শে অক্টোবর ২০১৯ নাতনি ‘শ্রীনিকা’র জন্মদিনের অনুষ্ঠান সেখানেই অনুষ্ঠিত হল।জন্মের পর থেকেই সেখানে CHILD SPECIALIST ডাক্তার দেখানো হচ্ছে সেই সূত্রেই ভ্যাকসিন সহ অন্যান্য চিকিৎসার জন্য সেখানেই থাকতে হয়েছে।মাঝে মধ্যে কিছু দিনের জন্য এসেছে এখানে।দিব্যি থেকেছে ভালই।কিন্তু তবুও তার মাঝে যদি কখনও শারীরিক অসুস্থতা
হিমালয় স্বপ্নানাথ ফিরিয়ে দাও অদ্রীজের নিভৃতি, কর্তন করোনা আর ফারের তনুমন, করজোড়ে ঐ দেখ ঝাউ,দেবতরু, লুণ্ঠন করোনা নগমালার ধন। তরু শিকড় বাঁধে উপল খন্ডরে, প্রেম ডোরে জড়ায়ে রাখে জীবন অচলেরে, তলে তলে ছুয়ে যায় তুষার রেখা, শীতল অম্বরে ওঠে শৈল থরে থরে। নিস্তব্ধ, ধ্যানমগ্ন, ধরণী ধর, যুগে যুগে মানবকুল সেই
“জীবন” এবং “সময়” প্রেমাঙ্কুর মালাকার “জীবন” “সময়” এই দুনিয়ার, দুই সেরা শিক্ষক- “জীবন” শেখায় করো ব্যবহার, “সময়ে”র সম্যক! “সময়” হামেশা দেয় যে শিক্ষা, “জীবন” মূল্যবান ; সঠিক “সময়ে” “জীবনে”র পথ, করো অনুসন্ধান! কোনদিন তাই করবে না ভাই, “জীবন”কে অবহেলা- বাঁচার “সময়” কম অতিশয়, অঢেল নয়তো মেলা!! —oooXXooo—