ছিন্নপাতার সাজাই তরণী শ্যামাপ্রসাদ সরকার   বাইশে শ্রাবণ এখন বেশ কিছুদিন হল সদ্যঅতীত। জোড়াসাঁকোর বর্তমান প্রাণপুরুষ রবীন্দ্রনাথ চলে গেছেন মাত্র কয়েকমাস আগে। তারপর থেকেই যেন আস্তে আস্তে আলগা হতে শুরু করেছে ঠাকুরবাড়ির শিকড়। এতদিন মহর্ষি ভবনের ঠিকানা ছিল ৬ নম্বর আর নগেন্দ্রনাথ ও তাঁর পরিবরের ঠিকানা ছিল ৫ নম্বর। যুগসন্ধিক্ষণের
অচেনা আকাশ কাকলি ঘোষ জুতো জোড়া হাতে নিয়ে নাড়াচাড়া করছিলো সুবল। সোলটাতে আর কিছু নেই। তাপ্পি মারতে মারতে শেষ অবস্হায় এসে গেছে। বেচারী তাপ্পির ভারও আর বইতে পারছে না। নাঃ। এবার জুতোটা না বদলালেই নয়। কিন্তু …… কী করে…….. ” কী এত ভাবছো বল তো জুতো হাতে নিয়ে? দুর্গার ডাকে
জুনাগড়ে সূর্যোদয় সলিল চক্রবর্ত্তী রাজা উমেশ প্রতাপ সিং বোধ হয় আর রাজ্যটাকে রক্ষা করিতে পারিলেন না। লর্ড ডালহৌসির স্বত্ববিলোপ নীতিতে তিনি আষ্ঠেপৃষ্ঠে জড়াইয়া পড়িয়াছেন। বৃটিশ গভর্মেন্টের উর্দিধারি ‘জুনাগড়ে’ আসিয়া তাঁহার হস্তে চুক্তিপত্রের দিনক্ষণের হলফনামা ধরাইয়া গিয়াছেন। এমতাবস্থায় প্রধান সেনাপতি মাধব সিং বৃটিশ গভর্মেন্টের হলফনামার খবর শুনিয়া কাহাকেও কিছুই না জানাইয়া
জোড়াদীঘি ইন্দ্রাণী বন্দ্যোপাধ্যায় এই গল্পের কাহিনী কতটা সত্যি আর কতটা কিংবদন্তী তা জানা নেই। তবুও যুগ যুগ ধরে যা শুনে আসছে সবাই সেটার একটা আলেখ্য লিখছি মাত্র। জোড়াদীঘি নামটা কেন হল তা বলি। আসলে এই জায়গাটার নাম চৈতন্য পুর। শোনা যায় নবদ্বীপ থেকে নীলাচল যাবার পথে সন্ন্যাসী চৈতন্য এখানে কোন
তিনটি ইংরেজি প্রচলিত ছড়ার ভাবানুবাদ নিলয় বরণ সোম (Humpty Dumpty Humpty Dumpty sat on a wall, Humpty Dumpty had a great fall; All the king’s horses and all the king’s men Couldn’t put Humpty together again.) হাম্পটি ডাম্পটি হাম্পটি ডাম্পটি বসেছিল দেয়ালে , হঠাৎ দখিন হাওয়ার কি বদ খেয়ালে হাম্পটি