হে! নারী! হে বহ্নি শ্যামাপ্রসাদ সরকার ………………………. মাধুকরী করেও ভোলনি তুমি, অগোছালো স্নানবেলায় একা একা, খুঁজে গেছ সিক্ত হবার কালে সেই নির্মম বিচ্ছেদ ডাক! হে নারী! তোমার অঙ্গরাগে ঢেলে দেওয়া বিজলী চমক হতেই পারত অনঙ্গসাধনা উপাচার! তবু তুমি একটি চুম্বনকে নির্জনে ফিরিয়ে দিয়েছ সেইদিন! বনান্তরে ঘুরেছ নির্মল সাজে হাতে নিয়ে
তিস্তা পারের রহস্য (চতুর্থ পর্ব) সলিল চক্রবর্ত্তী ১২/০৯/১৯৮৫ আজ রংপো’র এক প্রাচীন কালী মন্দিরে এসে উঠলাম। ভাঙাচোরা পাথরের মন্দির। মন্দিরের সামনে খানিকটা প্রশস্ত ফাঁকা জায়গা, যার মধ্য স্থলে একটা হাড়িকাঠ আছে।  দু-চারজন ভক্তের সহায়তায় এক বৃদ্ধ পুরহিত পূজায় রত। পূজা পাট শেষে সকলে মিলিত ভাবে আমাকে স্বাদরে   অভ্যর্থনা জানালেন। আমি
সমুদ্রের সেই দিনগুলি (দ্বিতীয় পর্ব) ✍️ শিবপ্রসাদ হালদার তখন ওরা একত্রে বাজার করে রুমে রাত্রে রান্নাবান্না করে খাওয়া দাওয়া করতো। অফিস থেকে দুপুরে আসার সময় রাস্তার পাশে ছোট ছোট ধাবা ছিল সেখানে দশ টাকার মধ্যে ধোসা, না হলে ১প্লেট রাইস নিয়ে নিতো।বেশি খেতে ইচ্ছা করলেও পয়সার অভাবে পারত না। এটুকুই