সত্যি কথন ~ সত্যি যাপন ………………………………. শ্যামাপ্রসাদ সরকার   ভূমিকা- “স্মৃতির পটে জীবনের ছবি কে আঁকিয়া যায় জানি না। কিন্তু যেই আঁকুক সে ছবিই আঁকে। অর্থাৎ যাহাকিছু ঘটিতেছে, তাহার অবিকল নকল রাখিবার জন্য সে তুলি হাতে বসিয়া নাই। সে আপনার অভিরুচি-অনুসারে কত কী বাদ দেয়, কত কী রাখে। কত বড়োকে
এবার যুদ্ধ কাকলি ঘোষ আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে দ্রুত তৈরী হয়ে নিচ্ছিল পৃথা।বেশ একটু দেরিই হয়ে গেল আজ।অথচ আজকেই আগে বেরোনোর কথা।পেরে উঠল না। মামনি বাড়িতে নেই। একটা বিশেষ দরকারে বেরিয়েছে। ফিরে যাবে হয়ত একটু পরেই কিন্তু রান্নার লোক ততক্ষণ বসে থাকবে না।রান্নাবান্না কি হবে সেসব বলে দেবার দায়িত্ব আজ ওর
তিস্তা পারের রহস্য (তৃতীয় অংশ ) সলিল চক্রবর্ত্তী ২৩/০৭/১৯৮৪ আজ যোগী তন্ত্রসাধক শশীভূষন ভট্টাচার্যের কাছে গিয়ে সন্ন্যাস নেবার বাসনা প্রকাশ করলাম। এমন একজন সর্বত্যাগী, নিঃস্বার্থ, জগতপিতার কাছ থেকে দীক্ষিত হতে পারলে আমি ধন্য হয়ে যাব। কিন্তু আমি সংসারী মানুষ বলে তিনি আমায় দীক্ষা দিতে অপারগ। আমি তাঁকে জানালাম যে আমি
স্কন্ধকাটা ইন্দ্রাণী বন্দ্যোপাধ্যায় গল্প লিখতেই বসেছিলাম। আমার প্রিয় মানুষটি গল্প পড়তে ভালোবাসে।তাই এই দুঃসাহসিক পদক্ষেপ। আজকাল সারাদিন মনের সাথে প্রেম করি।এত উড়নচন্ডী হলে কেমন করে লেখার রসদ আসবে? এখন মাঝরাত।গরমটা একটু পড়েছে।বিছানার পাশে জানালা।উপরের পাল্লা দুটো খুলে দিলাম। আঃ!কী শান্তি! কিন্তু কীভাবে গল্প শুরু করব!জানালার দিকে তাকিয়ে আকাশ দেখলাম। কী
মেট্রো রেলের অগ্রগতি ✍️শিব প্রসাদ হালদার দমদম ক্যান্টনমেন্ট স্টেশনের সন্নিকটে এক নম্বর রেলগেটে প্রচন্ড ভিড় দেখে থমকে গিয়ে দাঁড়িয়ে পড়লাম। সময়টা ঠিক সন্ধার পূর্ব মুহূর্ত। দিনের আলো নিভে যেতে বসেছে তাই সুউচ্চ বাতিস্তম্ভের লাইট জ্বলতেই চতুর্দিকে ঝা চকচক হয়ে উঠলো। রেলগেট সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেওয়ায় পথ চলা মানুষের প্রচণ্ড ভিড়