প্রেয়সী শ‍্যামাপ্রসাদ সরকার জানি, আলো হাতে নিয়ে হয়ত বসে আছ! আঁধারমাণিকের দলে অচিনপ্রহরী সব, আজকেও যদি জেগে থাকে প্রতিবিম্বময়, সেজন‍্য জমা করে রেখেছি দু’চোখের পাতা, ক্ষমার দূর্বলতাতে না দিয়ে সাড়া আজ বসে থাকব চিরন্তর প্রতীক্ষাবাসরে। আজ উঠে আসে অজস্র জাফরানী দিন ভেতরে দাঁড়ের শব্দ শুনি, অজানা নৌযাত্রাপথে তবুও এখন থেমেছি,
**”অকৃতজ্ঞের অন্তজ্বালা”** ✍️শিব প্রসাদ হালদার আড় ভাঙ্গার বাহাদুরি দেখাতে গিয়ে আজ বড্ড পর্যুদস্ত। কোনদিন ভাবতেও হয়নি এমনি ভাবে হ’তে হবে বাকরুদ্ধ! ক্ষোভের মাঝে ক্ষুব্ধ বুলি -আজ হয়েছে অভিশাপ, নিজের অপরাধ ঢাকতে গিয়ে বড্ড চমকেছে সেদিন- মঞ্চে উঠেও মিটিয়েছে ক্ষোভ কিন্তু আজ ? নিরবে নিভৃতে বারেবারে ভাবতে হচ্ছে সেই কথাগুলি। আত্ম-অহঙ্কারে
চিত্র রহস্য কাকলি ঘোষ পর্ব ২ দুদিন পরের কথা। এই দুদিন ব্যোমকেশকে একবারের জন্যও বাড়ির বাইরে যেতে দেখিনি। বেশির ভাগ সময়ই কি যেন ভাবে। আত্ম মগ্ন ভাব। শুধু একটা অস্থিরতা যে আছে সেটা বেশ অনুভব করি। ঘরের মধ্যে ঘুরে বেড়ায় আর ফোন বাজলেই নিজে উঠে গিয়ে ধরে। অবশ্য প্রত্যেকবারই মুখের
তিস্তা পারের রহস্য (প্রথম অংশ) সলিল চক্রবর্ত্তী  ০৯-১১-২০২২ মেয়ের বাড়ি যাবে বলে শিয়ালদহ থেকে দুপুর দুটো পয়তাল্লিশের মেল ট্রেন তিস্তাতোর্সাতে চেপে বসলেন অরুণ রায়, সঙ্গে সহধর্মিনী। ব্যাবসায়ী মধ্যবয়স্ক মানুষ। ব্যাবসার চাপে সহধর্মিণীকে নিয়ে বেড়ানো আর হয়ে ওঠেনি। সিকিমের রংপোতে মেয়ের অস্থায়ী বাসস্থান হওয়ার জন্যে রথ দেখা কলা বেচা হচ্ছে আর
বিষমুক্ত চাষ পার্থ চ্যাটার্জী চাষীরা চাষে টিকে থাকলে তবেই না বিষমুক্ত চাষ : রাতের নক্ষত্র, তুমি বলো দেখি কোন পথে যাবো ? ‘তোমারি নিজের ঘরে চ’লে যাও’ – বলিল নক্ষত্র চুপে হেসে – অথবা ঘাসের ‘পরে শুয়ে থাকো আমার মুখের রূপ ঠায় ভালোবেসে ; – জীবনানন্দ দাশ চাষীরা ভীষণ ভাবে