স্বরবৃত্তে সুতপা সরকার একথা সত্যি যেএকটা ব্রিজের ওপর দাঁড়িয়ে আছি! দূরপাল্লার বাস এখনো আসে নি ভেবো না থুতনিতে অভিমান জমিয়ে পাদানিতে পা রাখার ভারী ব্যস্ততা আমার!! পারিপার্শ্বিকতা ভাবছে আমি সতত মালকোষে তান তুলছি নাঃ অযথা বিষাদের গন্ধধূপ ছুঁইয়ো না মুহুর্তগুলোয় লেমনগ্রাসের গন্ধ উপুড়ে বীত-ফ্রেমের স্মৃতিচারণে বুঁদ আমি ধোঁওয়া ওঠা কফিতে
আত্মার অস্তিত্ব সলিল চক্রবর্ত্তী শুভঙ্কর আর প্রভাস রাত ন’টা নাগাদ নিতাই টি স্টলে গিয়ে ঢুকলো। নিতাইয়ের থেকে দুটো চা নিয়ে শীতের রাতে চাদর জড়িয়ে আরাম করে বসে, আয়েশ করে চা খেতে খেতে গল্প শুরু করল— শুভঙ্কর— আর বলিস না, আমাদের বাড়ির ডানদিকে যে দোতলা বাড়িটা আছে, ওটাকে ঘিরে আবার নতুন
***”পথে পাওয়া পথ”*** ✍️ শিব প্রসাদ হালদার রাত প্রায় এগারোটা ত্রিশ। পথে নেই পথচারী। যশোর রোড ধরে ধীরে ধীরে এগিয়ে চলেছে লোকটি। হাঁটতে বড্ড কষ্ট হচ্ছে। মদের নেশায় পা দুটো আঁকাবাঁকা হয়ে চলছে। আড়চোখে চশমার ফাঁক দিয়ে ঘন ঘন পিছন ফিরে তাকিয়ে চলেছে। ভাবছে যদি কিনা একটা রিক্সা পাওয়া যায়।সেন্ট্রাল
কবি মণিকা বড়ুয়া কবির মৃত্যু হয় না। কবিতা পাত্রের অমৃত তাঁকে বাঁচিয়ে রাখে। ধারাপ্ত গুনে গুনে যেমন শেষ হয় না বৃহৎ থেকে বৃহতের অঞ্জলি নেয়—- তেমনি কবি অনির্বাণ শিখায় জ্বলেন। পাঠক বাড়ে— বাড়ে—। অসাধুর সন্দেহ হয়— উঁচু আসনীর হৃদ্ কম্প হয়— চেয়ার বুঝি নড়ে! কবি বধ্যভূমিতে যান কবিকে খুন করা
ঋতুর অনুভূতি নবু যদি না আকাশ চিনি ভাববো কেমন করে, মেঘেদের আনাগোনা গুনবো কেমন করে। কত ঋতুর অনুভূতি কত ধরনের শিহরণ ছোট্ট থেকে আমরণ বুঝবো কেমন করে সবাই যখন প্রিয়ার খোঁজে ঘরে ভেলায় চড়ে আমি তখন মেঘ গুনে যাই একটা দুটো করে। আমি কেন খুঁজবো তাদের তারাই আমায় খুঁজুক নিজের