সম্পাদকীয় — আবার দীর্ঘ একটি বছর প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে চলে এলো— শারদীয়া ১৪২৮, আজ মহালয়ার পুণ্য তিথিতে বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসবের আবাহনে প্রকাশিত হলো আমাদের ‘সবুজ স্বপ্ন’ উৎসব-সংখ্যার অনলাইন সংস্করণ। অন্ধকারের শীতল স্পর্শ এবং অস্থির সময়ের ভয়ংকর চোখরাঙানি উপেক্ষা করে আমরা এগিয়েছি। বিভিন্ন সামাজিক প্রতিকূলতা সত্ত্বেও বর্তমান সময় তার
আনন্দস্বরূপা শ্যামাপ্রসাদ সরকার আর একদিন পর থেকেই এ বৎসরের মতো কার্তিকী কৃষ্ণপক্ষের শুরু। আর সেই রোরুদ্যমানা ভয়াল অন্ধকারেই আসন্ন বহুকাঙ্খিত দীপাবলির মহাপূজার ক্ষণটি। এর একটি মাস আগে থেকেই পিতৃলোকের আরাধ্য দেহাত্মাগণ তাঁদের বংশজদের উত্তরণ ঘটাতে এই মর্ত্যভূমিতে অবতরণ করেন আর তাদের হাতে তিলাঞ্জলির পিপাসা নিবারণের পর
অশনি সংকেত পার্থসারথী চট্টোপাধ্যায় উত্তাল বিভীষিকা ঘনীভূত দুর্যোগ জীবনের এস্রাজে মৃত্যুর সুর যোগ। উত্তরণের কোনো নেই পথসংকেত শূন্য প্রতিশ্রুতি, দগ্ধ শস্যক্ষেত। ধূ ধূ কলকারখানা চিমনির সাইরেন, ক্রমশ লুপ্ত হলো ব্যস্ত লোকাল ট্রেন। ট্রাম বাস মেট্রো বা ট্যাক্সির চলাচল স্তব্ধ, কার্ফু জুড়ে বিচিত্র কৌশল। জীবনের সংগ্রহে রসদ ফুরিয়ে
শাশুড়ি ইন্দ্রাণী বন্দ্যোপাধ্যায় এই বাড়ির সব নিয়ম চলে ব্রজসুন্দরীর তত্ত্বাবধানে।নামের সাথে দেহের সৌন্দর্যের মিল নেই।আবার অনেকে বলে থাকেন মানুষের প্রকৃত সৌন্দর্যের অধিষ্ঠান তার মনে।সেদিক থেকে ব্রজসুন্দরী একশতে একশ।এই যৌথ পরিবারের সর্বময়ী কত্রী ব্রজ।ভোর পাঁচটায় ঘুম ভেঙে যায়।শুরু হয় রুটিন মাফিক সব কাজ। ভোরে স্নান করে ফুল
অন্ত্যেষ্টি ডঃ ভিক্ষু রতনশ্রী একদিন সকালবেলা দু’ জন লোক এসে উপস্থিত। তারা জাতিতে চাকমা। নেঙটি পরনে আর কাঁধে একটি শান্তিনিকেতনী ঝোলার মতো থলি। থলিতে রয়েছে ধারালো দাঁ। স্থানীয় অমলদের মন্দির। মন্দিরে একজন অাধবয়সী সন্ন্যাসী থাকেন।তিনি প্রতিদিন মন্দিরে পূজো আর্চা করে থাকেন। মন্দিরটি অন্য কোন মন্দির নয়, একটি