চাইতাম…. শ‍্যামাপ্রসাদ সরকার       যদি অমরত্ব দিতে চাইতে তবুও গুমরে কাঁদা তোমার দুটো চোখ আর নিঃসন্তানময়তার কালশিটে দাগ ভুলেও বিক্রী করতাম না। জাহান্নামের আগুনে হাত রেখে নিষ্পাপ কলুষতাকেই আঁকড়ে ধরতাম, আর সদর্পে বলতাম, “মরণ এলে?” এখন খাদের ধারে আর নই বরং নামতে নামতে আরো গভীরে তলিয়ে যাচ্ছি ক্রমশঃ
“ভদ্রতার ভ্রূকুটি” শিব প্রসাদ হালদার ¤◇¤◇¤◇¤◇¤◇¤◇¤◇¤ বিশিষ্ট ভদ্র সেজে এটাই যদি হয় ভদ্রতার বহিঃপ্রকাশ, তবে-ভদ্রতার অন্তরালে অভদ্রতার অশান্ত আত্মপ্রকাশের মাঝে ওদের কাছে কতটুকু করা যায় শিষ্টতার আশা? অসভ্য অকৃত্যকারী নগ্ন দেহে- সভ্যতার নোয়ানো নামাবলী ! অশিক্ষার অকাট্য আচরণের নির্লজ্জ চাক্ষুষ দৃশ্যে, সভ্য সমাজে সুধীবৃন্দের-মস্তক হ’ল নত। মনে হ’ল—— ভদ্রতার ঐ
।। রাধারমণ ।। ✍ : অনিমেষ চ্যাটার্জি   এ হেন রূপ হেরি শ্যামের, অবাক নয়নে চাহি, হৃদয় জুড়ায় ভাষা হারায়, আর কিবা কহি ? ফুলমালা মাঝে নীলাম্বর বেশে, বিরাজেন ঘনশ্যাম, আকুল শ্রীমতি গদগদ অতি, ঝরে তাঁর দু নয়ান। কোমল অঙ্গে ধরিছেন বাঁশি, আহা মোর গিরিধারী, মধুর সুরে রাধা রাধা ডাকে,
কত্তা বনাম গিন্নী কাকলি ঘোষ সেদিন ভোরে কত্তামশাই হঠাৎ গেলেন ক্ষেপে দিব্যি বসে ঢুলতেছিলেন চেয়ারখানি চেপে। কী যেন এক উল্টো হাওয়া বইল বিষম বেগে ঝিমঝিমিয়ে কত্তামশাই বেজায় গেলেন রেগে। গিন্নী বলেন – কত্তা তোমার এই বা কেমন ধারা! তোমার জ্বালায় গেল আমার সিরিয়ালটা মারা! কত্তা বলেন- গিন্নী তোমার রকমখানি বেশ
লিপি স্বাগতা ভট্টাচার্য *****************     বিন্দু বিন্দু সুখ কুড়াইয়া লইবার অছিলায় অন্ধ তিমিরে জোনাকির ন্যায় খুঁজিয়া চলিয়াছি বিদগ্ধ কবিতার ঘ্রাণ। আপ্রাণ প্রচেষ্টায় গুছাইতে পারি নাই ভঙ্গুর অক্ষরপ্রলাপ। অপ্রতিভ শব্দাবলী দিয়া গাঁথিতে পারি নাই বিরহের মাল্য। অথচ দেখিতে পাইতেছি অশ্রুকণারা কেমন করিয়া হৃদয়ের রক্তে মিশিয়া ক্ষুরধার নদী হইয়া যাইতেছে।….. আসন্ন