সজনেফুল ইন্দ্রাণী বন্দ্যোপাধ্যায় (প্রথম পর্ব)   এই গ্রামের নাম কানাইপুর। এখানে কুড়িঘর বামুন বাস করে। কেষ্ট চাটুজ্জে এই গাঁয়ের হোতা কর্তা বিধাতা বলতে হয়। মানুষ টাকে সবাই মান্যি করে। ভয় আর ভক্তি দুটোই বলা যায়। চাষাভূষো গাঁ। আর বামুন দের নিয়ম কানুন তো একটা নয়। কেষ্ট চাটুজ্জে এ চত্বরে বেশি
“শিশুদের মোবাইল আসক্তি: ভবিষ্যতের জন্য এক অশনি সংকেত” ডাঃ রঞ্জন কুমার দে আজ যে বিষয় টা নিয়ে লিখতে বসেছি তা আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কে শুধু যে মানসিক ও শারীরিক ভাবে অসুস্থ্য করে তুলছে তাই নয়, এর সুদূর প্রসারী প্রভাব আমাদেরকে দিন দিন স্বার্থপর এক অসামাজিক জীবে পরিণত করছে। আজ আমাদের
তারিণীখুড়ো ও কলম-চরিত মানস শ‍্যামাপ্রসাদ সরকার আজ দিনটা সকাল থেকেই বেশ মেঘলা করে আছে। কাল সারারাত বৃষ্টি হওয়ায় বেশ শীত শীত ভাবটাও বসার ঘরে রয়ে গেছে। নেহাত আজ রোববার বলে ইস্কুল যাওয়াটা নেই। নইলে এই আবহাওয়াতেও বই পত্র নিয়ে সেজে গুজে ইউনিফর্ম চড়িয়ে ঠিক বের হতে হত। আমরা বলতে ন্যাপলা,
আপন জন (পর্ব দ্বিবিংশ) কাকলি ঘোষ “ আর শোন। এই ঘরের ডান দিকে বাথরুম। হাত মুখ ধুয়ে নিও। আমি গেলাম” “ তুমি কে গো ?” এতক্ষণে কথা বলতে পারে রিন্টি। “ আমি ? আমি কল্পনা গো। এই বাড়িতেই থাকি। বৌদির সব কাজ আমিই করি।” “ ও। আমি তাহলে কী করব?”
শ্রেষ্ঠ দান বাসুদেব চন্দ হে প্রিয়জন, শুধু তোমারেই খুঁজি যুগ যুগ ধরে, যদি নিতে হয়, তোমা হতে নেব মুষ্টিবদ্ধ করে। তোমার ওই বুক, মহীরুহ-সুখ কৃপা করে নয়, যতনে দানো যত বেদনা যত যাতনা তুমি আপনারে হানো! ওরা দিতে চায়, নিতে চায় আরও বেশি বুঝে নিতে চায় কড়ায়-গণ্ডায় দানবেরা ফুলায়ে পেশী!