কাব্যের উপেক্ষিতা (দ্বিতীয় পর্ব) ইন্দ্রাণী বন্দ্যোপাধ্যায় শাশুড়ির ভালোবাসা সুরমার জীবন বদলে দিল। কিন্তু বিধাতা পুরুষ অলক্ষ্যে থেকে হাসলেন। দিনটা ছিল বিজয়া দশমীর দিন। সকাল থেকেই সুরমার আনন্দ। বারোয়ারীর দালানে গিয়ে সিঁদুর খেলবে। বছর ঘুরতে চলল তার বিয়ে হয়েছে। সন্ধ্যার সময় সুরমার স্বামী বিজয় বললে “আমার একটু কাজ আছে। সেটা সেরে
আপন জন (ত্রয়োদশ পর্ব) কাকলী ঘোষ শিখা ঠিক সময়েই বেরিয়ে এসেছিল বাড়ি থেকে। কেউ জানতে পারে নি। নিমাই দা ওকে বাস স্ট্যান্ড অব্দি নিয়ে এসে নিজেও বাসে উঠে পড়েছিল। বিরাজ দা সব চুপচাপ দেখে আর ওখানে দাঁড়ায় নি। ফলে ওই বাসেই ওরা চারজনে কালীঘাট পৌঁছেছিল। সুখেনের তো তখন হাত পো
ওস্তাদ-জি (আলি আকবর খান সাহেব ) শ্যামাপ্রসাদ সরকার যখন তোমার সরোদ ছিল আর মনটা ছিল বাজনায়, ঘুমায় এখন নীরব আঙুল পবিত্র ওই জানাজায়। রংটা ছিল হয়ত কাফি, কিংবা ইমনভূপালী পরজ্ বসন্ত গলির মোড়ে সরোদ নেশায় কাঙালী। তবুও ছিল গর্ব অনেক, বেহাগ দিত সাড়া অর্ধেক তার বিলম্বিত আর অর্ধেক তার
অস্ত্র বাসুদেব চন্দ ঘুম আসছিল না, এপাশ-ওপাশ করে শেষে অনির্বাণ উঠেই বসল। ইকবাল ঘুমিয়ে পড়েছে দেখে ওকে আর জাগাল না। কিন্তু অন্ধকার একটা ঘুপচি-ঘরে কতক্ষণ আর এভাবে বসে থাকা যায়! আলো জ্বালিয়ে যে বই পড়বে তারও উপায় নেই। অগত্যা অস্থির মন স্থির করতে ধ্যানে বসল। কিন্তু তাতেও কী মনঃসংযোগ হয়!
মধ্যযুগীয় বর্বরতার কবলে বাংলাদেশ মৃনাল কান্তি বাগচী মধ্যযুগীয় বর্বরতার শাসন ফিরে এলো বাংলাদেশে নারী স্বাধীনতা তথায় গেলো একেবারে জহান্নামে অবশেষে। যে ভাবে হচ্ছে বাংলাদেশে গনতান্ত্রিক মানুষদের নিগ্রহ ও অত্যাচারের খেলা বিশেষ করে নারীদের চলছে ঘর বন্দী করা ও চরম অবহেলা। বাঙালীদের চিরদিন ছিল উন্নত মানসিকতা ও সুচিন্তিত চিন্তাধারা আজ বাংলাদেশের