বলো ভালোবাসি ইন্দ্রাণী বন্দ্যোপাধ্যায় একবার ভালোবেসে দেখো তোমার উঠান ভরে যাবে অনন্ত ঐশ্বর্যে শুধুই একবার বলো ভালোবাসি। যদি সত্যিই ভালোবাসো ঘরের বাইরে ওই কদমের মগডালে গান গেয়ে যাবে শ্যামমন পাখি। আকাশটা তখন আরও নীল হবে তার ছায়া পড়বে তোমার অসীম হৃদয়ে। কোথা থেকে শুনতে পাবে বউ কথা কও বউ কথা
হে ঈশ্বরী! – শ্যামাপ্রসাদ সরকার অজস্র বুদবুদ ওঠে ভালবাসার যখন আমার ঈশ্বরী উনুনে পাটকাঠি ধরান ভাত নামানোর সেই তুমুল প্রতীক্ষায় আমি শুধু তাকিয়ে থাকি অনর্গল ঈপ্সায়, হে! ঈশ্বরী আজ ভাত বেড়ে দেবে গো কখন? হে ঈশ্বরী! তোমার পায়ের কাছে আমি নামিয়ে রেখেছি যত জাগতিক ভার আমাকে গৃহস্থ করেছ তুমি বারবার
আপন জন (দশম পর্ব) কাকলী ঘোষ সেদিন সকালে সবে স্নান টান সেরে কারখানায় বেরোতে যাবে ও, বাপটা কোথা থেকে বেরিয়ে এল। রোজ সকালে উঠে কাজে চলে যায়। পয়সা ঘরে দিক বা না দিক কারখানায় বেরোনোতে খামতি ছিল না। আর এতে বাড়ির লোকগুলো ভালো থাকত। তো সেদিন হঠাৎ অসময়ে লোকটাকে দেখে
কুণ্ঠিত পৌরুষ শ্রী নীলকান্ত মণি যেখানে সমতা সেখানে তো লয়! তুমি কি চাও বিশ্বময় এই যে লীলা-খেলা সব স্তব্ধ হয়ে যাক! সৃষ্টি যেথা সম্ভাবিত হয় প্রকৃতির আনুপূর্বিক প্রতিচ্ছবি যেথা থাকে প্রকাশিত তা নারীর উত্তরণ মায়ের মূর্তিতে সেখানেই তার শ্রেষ্ঠ আসন৷ কখনো তাহার পুরুষের সমকক্ষ হওয়ার বাসনা উদ্রেক নিজেকেই নামায় সে
বন্ধু বাসুদেব চন্দ সুজ্জি’মামার বোতাম টিপে কোন কাকু’টা ভোর ফোটায়! কোন কাকু’টা তুলির টানে চাঁদের উপর রঙ ছিটায়! কোন কাকু’টা নদীর জলে পাল তুলে গান, মন ছোটায়- কোন কাকু’টা আমবাগানে আমের ডালে বোল ফোটায়! আমায় যদি ওই কাকু’টা একটুখানি মুখ দেখায় আমি তারে বলে দিতুম বন্ধুকে যেন পথ দেখায় !