অন্ধকার ইন্দ্রাণী বন্দ্যোপাধ্যায় জীবনের সব ধান কাটা বাকি রয়ে গেল যাদের বর্গির দল এসে চোখ রাঙিয়ে গেল কত শত বুলবুলি খেয়ে গেল ধান। সেইসব চাষাদের দলে আমরা সবাই। যে নৌকা কথা দিয়েছিল বোঝা ভরে তুলে নেবে সবটুকু ফসলের ভার। ভেসে গেছে নেই তার নোঙরের কোনো অবসর। সব ধান মাঠে মারা
দুপুর পেরিয়ে গেলে শ্যামাপ্রসাদ সরকার যদিও আকুলতাকে ডাকনাম ধরে ডেকেছি তাও সজোরে বন্ধ করে দিয়েছি কপাটের পাল্লা তারপর বাসস্টপে চিনতে না চেয়ে ঘাড় ঘুরিয়ে হেঁটে গেছি দূরত্ব মেনে। তবুও একাকিত্বের চা এর গন্ধে অথবা দোমড়ানো শয্যার পাশে তোমার উপস্থিতি অস্বীকার করেছি। অজস্রবার ডাকনামে মৃত্যুকে ডেকেছি সারারাত অভিশাপ দিয়েছি আয়ুরেখাকে, সপাটে
আপনজন (নবম পর্ব) কাকলী ঘোষ আনন্দে বুকের ভেতরটা কেমন ভেসে গেল ওর। এ যে ওর স্বপ্নের ও অতীত ! যেদিন প্রথম শিখাকে ডেকে দেখিয়েছিল ধনাই সেই দিন থেকেই তো রাতে ওই মুখ বুকে রেখে ঘুমোতে যায় ও। মনে মনে স্বপ্ন সাজায়। লাল নীল সেই সব স্বপ্নের ঘরে কত আশা, আনন্দ
ডিমভক্ষণ ও প্রাসঙ্গিক গল্পগাছা নিলয় বরণ সোম রচনা কাল ২০২১ (পুনরায় পোস্ট ) শুরুতেই গুরু চণ্ডালী ! আসলে ডিম গুরুপাক না হলেও, গুরুতর তো বটেই, তাই শিরোনামে সাধুভাষার কিঞ্চিৎ ব্যবহার করলাম আর কী ! ডিমের গুরুত্বের কথা জানান দিতে এই একটা লাইনই যথেষ্ট – সানডে হো ইয়া মানডে,রোজ খাও আন্ডে
তিলোত্তমা বাসুদেব চন্দ মশালের কোনও লিঙ্গ হয় না ‘তিলোত্তমা’ই হোক বা নির্ভয়া, আজ আমরা সর্বংসহা! ‘আর কত পথ হাঁটলে পথিক হওয়া যায়’, আর কত মৃত্যু হলে’….. কতজনে আরও কত কী বলে! এতদিন এভাবেই চলছিল মাথা নত করে! এক বৃদ্ধ বিছানায় শুয়ে শুয়ে হা-হুতাশ করে অবশেষে চলে গেলেন! বলে গেলেন- ‘তিলোত্তমা’,