তালপাতার পাখা (প্রথম পর্ব) ইন্দ্রাণী বন্দ্যোপাধ্যায় মুক্তিপদ ছাপোষা মানুষ। পলাশডাঙার শেষ প্রান্তে যেখানে গাঁয়ের শ্মশান সেই জায়গাটাকে সবাই হাটবামনা বলে। অনেক সময়ই রেগে গিয়ে কেউ কেউ অভিশাপ দিয়ে থাকে তোকে হাটবামনায় দিয়ে আসি। আর মুক্তিপদ এখানেই মুক্তি খুঁজে পায়। ভীষণ নির্জনতা স্থান জুড়ে। শ্মশান থেকে একটু দূরেই মা শীতলার মন্দির।
ক্ষুধা-রূপেণ সংস্থিতা —————————– শ্যামাপ্রসাদ সরকার আজ অষ্টমীতিথি।রায়বাড়িতে হাঁকডাকের সীমা নেই। আড়াইশ বছরে পড়ল এবার পুজো। সেই কোম্পানীর আমল থেকে নিমকমহালের দেওয়ানী করে সর্বেশ্বর রায় পুজো চালু করেন। এঅঞ্চলের একমাত্র হেরিটেজ পুজো। যদিও শরিকে শরিকে ইদানীং দশ টুকরো হয়ে ছড়িয়ে গেছে এই রায়পরিবার,তাও এসময়টা দেশ- বিদেশ থেকে যে কজন উৎসাহী
গিরগিটি #মুল রচনা – আন্তন চেখফ ( Хамелеон, ইংরেজি অনুবাদে Chameleon) দেশজ ভাবানুবাদঃ নিলয় বরণ সোম (লেখক পি কে বিশ্বাস থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী , এই গল্পটি, শহীদ দীনেশ গুপ্ত ‘মেঘ ও রৌদ্র পত্রিকায় প্রথম অনুবাদ করেন , পড়ে করেন অরুন সোম , ১৯৮৬ সালে । এই অধমও কলেজের দেয়াল
ওটিপি দেবেন স্যার বাসুদেব চন্দ (মজা এবং সাজা’র গল্প) ভোম্বল প্রায় সারা বছরই মাছি মারে, এই সময়টাতেই ইনকাম ট্যাক্সের রিটার্ন-ঠিটার্ন করে যা-হোক কিছু রোজগার করে। এবছর মাছিও তেমন মারতে পারেনি, উল্টে মাছিরাই ওর নাকের ওপর হাঁচি মেরে চলে গেছে! গোদের উপর বিষফোঁড়া’র মতো, ওর মাছি-মারা-হেলপারটাও দু’মাসের মায়না না পেয়ে পুরোনো
আপন জন (ষষ্ঠ পর্ব) কাকলী ঘোষ কী হয়েছে জিজ্ঞেস করে ধমক খেয়ে ফিরে এসেছে কপিল। সুখেন এগোয় নি। কী দরকার ওসবে থেকে।তার চেয়ে বরং কাজে মন দিলে লাভ আছে। নিজের আগ্রহ আর ইচ্ছা দেখালে যে আখেরে ফল ভালো হয় সেটা ও বুঝে গেছে ততদিনে। ম্যানেজার গোবিন্দ হালদার ওকে বেশ ভালো