ঘ্রাণ (সাদাত হোসেন মান্টো) অনুবাদ- শ্যামাপ্রসাদ সরকার বৃষ্টিতে অশ্বত্থগাছটার পাতা ধুয়ে যাবার পর একটা আচ্ছন্ন করে দেওয়া গন্ধ ঘরটা জুড়ে আছে। বাইরের ঘরের জানলা দিয়ে দেখতে পেল একটি মারাঠি মেয়ের ছায়াটা এগিয়ে আসছে। বড় অনুজ্জ্বল বেশবাসের সে। কোথাও যেন তার ঝলমলে ভাবটা সে যেন ভুলে ফেলে এসেছে। ঘরের মধ্যে
লাফিং বুদ্ধ বাসুদেব চন্দ প্রদীপ, ডাক নাম দীপ। সুঠাম চেহারা। ছোটবেলা থেকেই শরীর চর্চা আর খেলাধুলায় বেশ আগ্রহ। পড়াশোনায়ও মোটামুটি ভালো। বাবার একার রোজগারে মা-বাবা আর ভাই-বোনের সংসার টেনেটুনে চলে যায় আরকি। কোনোরকমে কলেজের দরজা টোপকেই চাকরি খোঁজা শুরু করে দিল দীপ। বোনের বিয়ের জন্য বাবার পাশে না দাঁড়াতে পারলে
আপন জন পঞ্চম পর্ব কাকলী ঘোষ ততদিনে তো উত্তেজনায় সুখেনের রাতের। ঘুম যেতে বসেছে। দিন রাত পিসির কানের কাছে ঘ্যান ঘ্যান শুরু করেছে , “ আমি কলকাতায় যাব। কারখানায় কাজ করব। ওই নিমাইদার মত। বসন্ত জামাইয়ের মত।” শেষে আর ঠেকাতে পারল না পিসি। পাঠিয়ে দিল । সে ই কলকাতায় আসা।
সময় স্বপ্না নাথ ধূসর অতীত বলে, চিনতে কি পারো? আমি তব ফেলে আসা দিন। সুখে দুখে একসাথে, সকাল দুপুর রাতে, বাজিয়েছি কত সুরের বিন। বর্তমান রোষে বলে, কে তুই প্রবীণ? নেই কোন প্রয়োজন, তুই বড় হীন। আজ আমার আমি শুধু, জীবন করেছি বিধু, হেথা কেন অর্বাচীন? এমত ক্ষণে আসি, ভবিষ্যতের
G রতন চক্রবর্তী “””””””””””””””””” ছিলোনা বন্ধু আমাদের ছাত্র জীবনে কোন 3G , 4G , 5 G | ছিলো শুধু দাদা G , মাতা G , পিতা G মাস্টার G , গুরু G || তাদের এক চপেটাঘাতে আসতো ফিরে তখন ফুল নেটওয়ার্ক আমাদের | তাইতো কিছুটা হয়তো মানুষ হবার চেষ্টা করেছি