সমনামী শ্যামাপ্রসাদ সরকার কি তীব্র আক্ষেপে ঘাড় ধরে শাসন করতে গিয়েছি আমার সমস্ত দীনতা ও অজুহাতটিকে। যেমন প্রতিরাতে ক্ষমা চাইতে চেয়ে একবার চোখ বুজে চেয়ে নিয়েছি বিরতি অথবা ক্লান্তির বিনিময়ে একটু বিশ্রাম! তবু তোমাকে ভালবাসতে চেয়ে বাড়িয়ে দিতে গিয়েছি সমস্ত পর্যায় পাঠ আবার যেমনটা টর্চ জ্বেলে গোপনীয়তা খুঁজে পাশ ফিরে
ফিরে দেখা কাকলি ঘোষ আজও সকাল থেকে ঝুপ ঝুপ বৃষ্টি। আর আমার মনে সেই পাষাণ ভার। কিছুতেই এই দিনটাকে ভুলতে পারি না। ক্যালেন্ডার না দেখলেও ঠিক জেনে যাই আজই সেই দিন। আর তারপর থেকেই কষ্ট আর লজ্জায় রাঙানো একটা গাঢ় খয়েরী ছোপ একটু একটু করে মনের ভেতরটা দখল নিতে থাকে।
নেই দরজা কপাট খিল নিলয় বরণ সোম ” বিজলি গ্রিল বিজলি গ্রিল, নেই দরজা কপাট খিল – এই বিজ্ঞাপনটা ছোটবেলা দেখতাম আনন্দমেলায় I তখন বোধহয় বিজলি গ্রিল আলিপুর চিড়িয়াখানার সামনেই শুধু ছিল I আলিপুরের রোগা রোগা বাঘ সিংহকে অনেকদিন দেখতে যাই নি, সুতরাং ওখানকার বিজলি গ্রিল ওপেন এয়ার রেস্তোঁরা কিনা
ভালোবাসা দিও ইন্দ্রানী বন্দ্যোপাধ্যায় শুধুই ভালোবাসা দিও। বিনিময়ে দেবো লাল নীল ফুল। দেবো রঙীন প্রজাপতি আর কাশফুলের দোলা। ভালোবাসার লেনদেন শুধুই তারপর দেখবে গোলাভর্তি ধান আর সহজ সরল অনাবিল হাসি। শিশুদের হাসিতে আর কলতানে তোমার উঠান থৈ থৈ আনন্দ। ভালোবাসো। আরও ভালোবাসো। পুকুরের নীল জলে হংসধ্বনি শুনতে শুনতে মনে পড়বে
ভালোবেসে মাতৃভাষা ✍️শিব প্রসাদ হালদার   মাতৃভাষা বাংলার মর্যাদা রক্ষার দাবিতে যত তাজা প্রাণ হয়েছে বলিদান, উনিশ’শ বাহান্নর একুশে ফেব্রুয়ারি প্রকাশ্য ঢাকার রাজপথে আর শিলচরে উনিশ শ’ একষট্টির উনিশে মে- সে এক উজ্জ্বল অবিস্মরণীয় রক্তাক্ত অবদান! বাংলা ভাষার কণ্ঠরোধে কুচক্রী পশ্চিমাদের প্রচেষ্টায় তৎকালে উঠেছিল গড়ে এক নিপুন সুপরিকল্পিত চক্রান্তের জাল,