নীললোহিত, তোমাকে শ্যামাপ্রসাদ সরকার ধরা যাক ! আজ দিকশূন্যপুরের দিকে হেঁটে যাচ্ছে একজন যুবক সেই মধ্যরাত্রির জাতকের হাতে দুলছে গত জন্মের সেই সময়ের প্রথম আলো! কানের পাশে শুভ্রতা উঁকি দেয় স্পষ্ট নজরে পরণে ঢোলা হাফশার্ট, তাতে যদিও দুটো বোতাম নেই তাও বুকের মধ্যে টলটল্ করে বইছে ওপার বাংলা তাও পায়ের
মহাভারতে নেই কাকলি ঘোষ   কুরুবংশের সব থেকে কলঙ্ক জনক অধ্যায় সমাপ্ত। পাশা খেলায় পরাজিত হয়ে পান্ডব পক্ষ আজ সর্বস্বান্ত। শুধু, রাজত্ব বা ঐশ্বর্যই নয় পাণ্ডবরা হারিয়েছেন তাদের সম্মান ,প্রতিপত্তি এবং স্বাধীনতা। কুলবধু দ্রৌপদী সর্বজনসমক্ষে লাঞ্ছিতা। সভাস্থলে বসে সেই ঘৃণ্য দৃশ্য দেখেছেন ভীষ্ম, দ্রোন কৃপ প্রমুখ কুরুকুল নায়করা। সারা আর্যাবর্ত
ইচ্ছে পূরণ সলিল চক্রবর্ত্তী ” জীবনে আমি একবার অন্তত এ্যারোপ্লেন চাপবই চাপবো, এটা আমার প্রতিজ্ঞা “ আনারুল শেখ প্রায়শই বন্ধু মহলে কথাটা বলে থাকে। বাবা মোক্তার শেখ, ছেলের খামখেয়ালিপনায় বকা-ঝকা করতে গেলে উচ্চস্বরে বলেন,” বাপ রাজ মিস্ত্রি, ছেলে হবে পেলেনের ড্রাইভার।” আনারুলের বয়স সতেরো আঠারো হবে, পড়াশোনা কাঁধ থেকে নেমে
সমুদ্রের সেই দিনগুলি (একাদশ পর্ব) ✍️ শিবপ্রসাদ হালদার ছেলে তখন দুবাই পোর্ট থেকে প্রায় কুড়ি কিলোমিটার দূরে অ্যাঙ্কারে দাঁড়িয়ে আছে।জাহাজের ডাইনামোর বড় ত্রুটি দেখা দেওয়ায় জরুরি মেরামতির প্রয়োজন হয়ে পড়লো।জার্মানি থেকে টেকনিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার এনে মেরামতি করা হবে। সমুদ্রের মাঝে তখন জাহাজ যে জায়গায় অবস্থান করছিল সেখান থেকে মোবাই লের টাওয়ার
বাতাস স্বপ্না নাথ দেখিনা নয়নে তোমায়, অনুভবে আছো, স্পর্শের শিহরণে, বহমানে বাঁচো। কোথা হতে আসো তুমি? শেষ কোথা তোমা, জগতের ঘূর্ণনে চলা আর থামা। কায়া হিন, বর্ণহীন সতত বিরাজ, কখনো পাগলপারা, কখনো নিলাজ। কখনো বা গর্জনে, হাহাকার ওঠে, প্রলয় নাচনে লয়, হাটে মাঠে ঘাটে। মলয় পর্বত হতে, কখনো গমন, জুড়াতে