কবিরঞ্জন ও সাধকরঞ্জন – শ‍্যামাপ্রসাদ সরকার অষ্টাদশ শতাব্দীর ধর্ম ও মাতৃরসে জারিত এক উল্লেখযোগ্য কাব্যধারা হল পদাবলী! কিন্তু এটি কোনও কাব্য সৃষ্টির স্বয়ম্ভু সাধনার হঠাৎ কোপ ফল নয়। এসব প্রেরণার একটা উৎপত্তিস্থল সমাজের চারপাশে থাকেই এমনকি তখনও ছিল। সেই উৎসস্থল কেবল সমকালীন বা পূর্বাপর কবিদের প্রেরণারস্থল নয় যা কবিকে প্রভাবিত
মন হারানোর বেলায় কাকলি ঘোষ   যদি আমাকে ভাসতে দিস তোর নদীটার বুকে আমার একটা পাহাড় আছে বিলিয়ে দেব তোকে। তোর হাতের ওই গোলাপ খানা যদি আমায় দিলি তার বদলে আমার গোটা বাগানটা নয় নিলি। জ্যোৎস্না মাখা যে পথ দিয়ে তুই চলে যাস দূরে সে পথ আমি ভরিয়ে দেব আমার
কোষ্ঠী সলিল চক্রবর্ত্তী ডেডবডিটাকে পাঁচটা  ডেডবডির পর লাইনে রেখে নিত্যানন্দ রায় ওরফে নেত্যকা বলল-” কালু লাইন আসার আগে তোর দাদুর পরলৌকিক কাজগুলো সেরে ফ্যাল। আমি গঙ্গার ধারে বট গাছের তলায় গিয়ে একটু বসি।” নিত্যানন্দ রায়, পাড়ার বারোয়ারি নেত্য কা। ষাটোর্ধ্ব স্বাস্থ্যবান মানুষ। সদ্য ইনকামট্যাক্স ডিপার্টমেন্ট থেকে অবসর নিয়েছেন। এখন পাড়ায়
সমাজ সংস্কার ✍️ শিব প্রসাদ হালদার ন্যায় আর সত্যের সঠিক সন্ধানে নগ্ন অনুশাসনের চোখ রাঙ্গানিকে উপেক্ষা করে ক্রমাগত জেগে উঠা অদম্য প্রতিরোধে দিকে দিকে জ্বলে উঠুক জাগ্রত চোখের তারা। বেরিয়ে আসুক জ্বলন্ত লেলিহান শিখা, অসহ্য অন্যায়ের বদলার আক্রোশে; ফুঁসে উঠুক- অভিশাপ মুক্তির গর্জন ! প্রতিশোধের প্রবল প্রতিঘাতে প্রকাশিত হোক লোকচক্ষুর
কবি মণিকা বড়ুয়া কবির মৃত্যু হয় না। কবিতা পাত্রের অমৃত তাঁকে বাঁচিয়ে রাখে। ধারাপ্ত গুনে গুনে যেমন শেষ হয় না বৃহৎ থেকে বৃহতের অঞ্জলি নেয়—- তেমনি কবি অনির্বাণ শিখায় জ্বলেন। পাঠক বাড়ে— বাড়ে—। অসাধুর সন্দেহ হয়— উঁচু আসনীর হৃদ্ কম্প হয়— চেয়ার বুঝি নড়ে! কবি বধ্যভূমিতে যান কবিকে খুন করা