একটা ফুলকির জন্যে – নবারুণ ভট্টাচার্য একটা কথায় ফুলকি উড়ে শুকনো ঘাসে পড়বে কবে সারা শহর উথাল পাথাল, ভীষণ রাগে যুদ্ধ হবে কাটবে চিবুক চিড় খাবে বুক লাগাম কেড়ে ছুটবে নাটক শুকনো কুয়োয় ঝাঁপ দেবে সুখ জেলখানাতে স্বপ্ন আটক একটা ব্যথা বর্শা হয়ে মৌচাকেতে বিঁধবে কবে ছিঁড়বে মুখোশ আগ্নেয়
সেদিন দুজনে কাকলি ঘোষ গাড়ি থেকে নেমে চোখ তুলে সাইনবোর্ডটার দিকে তাকালেন লাবণ্য। শ্বেত পাথরের ফলকে অপূর্ব রাবিন্দ্রিক ঢঙে লেখা রয়েছে — শেষের কবিতা – — বাহ! অসাধারণ! আবার মনে মনে ভাবলেন লাবণ্য। বৃদ্ধাশ্রমের জন্য এর থেকে ভালো নাম আর কিই বা হতে পারে?যিনি এমন নাম নির্বাচন করেছেন তার রুচির
স্নেহের বাসা অনিমেষ চ্যাটার্জী ছায়ার নীড়ে শূন্য খেয়া তরী ছিল আপন ভাবনাতে, একলা ঘাটে দিনে রাতে। ছিল না তার নাওয়া-খাওয়া ছিল না পথ চলা, কেবল ছিল নদীর সাথে স্বপ্ন-কথা বলা নিত্য নতুন প্রাণের সুরে। তাই বুঝি বা নদীর ভিতর ঘরে থেকে থেকেই বয়ে যেত উথাল-পাতাল আবেগ জোয়ার। তাই বুঝি
মেরিন ড্রাইভ ( রহস্য গল্প ) মৌসুমী ঘোষাল চৌধুরী একটা আঙুল জন্ম থেকেই বঁটি দিয়ে কেটে ফেলেছিল ছোট্ট ধূপ। কচি মেয়ে তার বাবাকে খুশি করতে সব্জি কাটতে বসেছিল । বাবা মেয়ের আঙুলে ব্যান্ডেজ করে বাইক চালিয়ে যাওয়ার সময় বড় একটা গাড়ীর ধাক্কায় রক্তাক্ত লুটিয়ে পড়েছে। প্রথম দৃশ্যের পরে দেখা যাচ্ছে,
চলো বাঁচি আগন্তক মন খারাপ তোমার বুঝেছি তা, তা বোলে কি? চুপটি করেই রবে! হাজার কষ্ট বুকেতে চেপে , সবি কি? নীরবেই একা সবে! এর চেয়ে ভালো, চলো উঠি ভোরে, উদিত সূর্যে স্নান করি ! ছুট্টে বেড়াই চারণ ক্ষেত্র , পাখিদের সুরে সুরে গান ধরি ! একটু না হয় আকাশ