প্রহর শেষের আলো ********     দশটা মশাল একসাথে জ্বলছে। অন্ধকারের প্রহরের সাথে এক অসম লড়াই এর জন্য বুক ঠুকছে সকলে। এরকম সময় কালের আবর্তে কমই এসেছে। কিন্তু এসেছে যখন বাঁধভাঙা বন্যার মত তা ভাসিয়ে নিয়ে গেছে সবকিছু। মানুষের জয় পরাজয়ের নিয়তিকে ছাপিয়ে যেতে পারে শুধু মানুষই, আর কেউ নয়।
ফুলমনির আখ্যান (দ্বিতীয় পর্ব) সলিল চক্রবর্ত্তী     (পাঠক পাঠিকাদের অনুরোধে ‘ফুলমনির আখ্যান’ এর দ্বিতীয় পর্ব লিখতে বসলাম। যাঁরা প্রথম পর্ব পড়েননি তাঁদের ক্ষেত্রে এই গল্পটা পড়লেও কিছু অসম্পূর্ণতা থেকে যাবে।) “স্যার, আপনাকে একজন খোঁজ করছেন, ভেতরে নিয়ে আসবো ?” – কে আবার খোঁজ করছে, ভালো করে খোঁজ খবর নিয়ে
চালচিত্র ইন্দ্রাণী বন্দ্যোপাধ্যায়     মদনের বৌ মাঠের দিকে গিয়েছিল। সতীশ খুড়ো উপুর মাঠে বেগুন চাষ করেছে। চারিদিকে বেড়া দিয়েছে যাতে কেউ চুরি না করে।গরমের কাল। বাবুরা ফ্যান চাইলে ঘুমুচ্ছে।।কোঁচলে ঝপাঝপ নিয়ে নিল কয়েকটা।আজ সরষে দিয়ে ঝাল রাঁদবে। ধানের শিষ কুড়োতে এসে তরকারি টাও জোগাড় হয়ে যায়। মন্দ কী। ওদের
মাতৃ দিবস কাকলি ঘোষ     “কি ? বসে থাকব মানে ?” “ বসে থাকব মানে বসে থাকবে। বাংলা বোঝ না ? ” “ আচ্ছা ! তো সারা সংসারের কাজগুলো হবে কি করে শুনি ?” “ আমরা করব। আজ মাতৃ দিবস। তাই তোমার ছুটি। ” “ আ মরণ ! এসব
উত্তরসূরীর শ্রদ্ধা ✍️ শিব প্রসাদ হালদার     রবি ঠাকুরের শান্ত শান্তি নিকেতনের চিরশান্তির সৌম্য পরিবেশ আজ অশান্ত-কলুষিত! নির্দয় পাষণ্ড লুটেরার নির্মম নিষ্ঠুর ছোঁয়ায় আজ কলঙ্কের ছাপ বাংলার গর্বিত অহঙ্কারে! রবীন্দ্র শ্রদ্ধায় এ এক চরম অবনতি! কি দেব জবাব-বিশ্বের দরবারে? কে দায়ী? বাংলা সংস্কৃতির সর্বোচ্চ সম্মান সংরক্ষণে ব্যর্থ রক্ষক? না-ঐ