শুধু কবিতার জন‍্য… শ্যামাপ্রসাদ সরকার (৪র্থ পর্ব)   শিলং পিনাকী ঠাকুর     রবীন্দ্রনাথ, কোথায় তােমার বাড়ি? শিলং পাহাড় পেরিয়ে আড়াআড়ি সামনে জলপ্রপাত খুঁজতে খুঁজতে অনেকটা দূর এসে লেখা- কাটা– লেখায় কায়ক্লেশে রক্তারক্তি হাত! কোথায় অমিত ? লাবণ্য আজ কোথায় ? পাহাড় ঘুরে কোন্ নদীটার সোঁতায়। ঘটিয়েছিলে ওদের অ্যাকসিডেন্ট? শিলং
অথ কথা নালন্দা কাকলি ঘোষ   দ্বিতীয় পর্ব নিজের পেশাগত কারণে একটানা এই নাটক লেখা যে সম্ভব হয় নি তা কাজল নিজেই জানিয়েছেন। কিন্তু হাল ছাড়েননি কখনো। কাজের ফাঁকে, গভীর রাত্রে, বা নিজের বিশ্রামের সময়কে সংক্ষিপ্ত করে লেখা চালিয়ে গেছেন। কিন্তু সে তো পরের কথা। শুরুটা ? যে কোন লেখা;
কিছুই আমার নয় শিব প্রসাদ হালদার সারা জীবন কাঁদলাম আমি আমার আমার করে, আমার বলে নেইতো কিছুই এই চরাচরে! আপণ ভেবে আগলে রেখে করলাম কত গর্ব, যা আছে তা নয়তো আমার গর্ব যে সব খর্ব! দেখছ যত সবই তাঁর সবই দয়ার পরে, আমার বলে নেইতো কিছুই এই চরাচরে! বাঁচা মরা
তোমার সাথে অনিমেষ চ্যাটার্জি   তোমার সাথে যেখানেতে বেঁধেছিলেম ঘর, তারই পাশে ছিল আমার সূর্যডোবার চর। চরকে আলতো ছুঁয়ে আমার গঙ্গা যেত বয়ে, সকাল সাঁঝে হারাতো মন তেপান্তরের নায়ে। সাঁঝবেলাতে এসে নদীর জলে ভেসে, সূর্যি ঠাকুর দিলেন ডুব গহীন জলে হেসে।। –~০০০XX০০০~–
ভুলে যাবে আমায় নন্দিতা চক্রবর্তী   তুমি বলেছিলে ভুলে যাবে আমায়। আর কখনও আমার জন্য কাঁদবে না। বিষন্নতায় হৃদয় পাথর হয়ে গেলেও আমার কথা ভাববে না। বসন্তে কোকিল যখন উঠবে ডেকে আকুল আহ্বানে ব্যাকুল হবে বাতাস তখনও তুমি মুখ রাখবে ফিরিয়ে আমার দিকে তাকাবে না। শরতে নীল আকাশে ভাসবে সাদা