বিনি সুতো কাকলি ঘোষ     ” দিদা ___ ও দিদা__” ঘাড় ঘোরালেন না সুপ্রভা। আবার ডাকল মিনু, ” কি গো শুনতে পাচ্ছো না? সাড়া দিচ্ছো না যে?” এবার ও উত্তর না দিয়ে নিজের কাজ করে যান সুপ্রভা। গামলায় ময়দা ঢেলেছেন খানিকটা। সেটাই একমনে চটকাচ্ছেন। ” রাগ করেছ? দেরী হয়েছে
অভিসার শ্যামাপ্রসাদ সরকার     মন ভাল নেই সত্যেনবাবুর। আর সেটার কারণগুলোও আবার আপাতভাবে খুবই অদরকারি। বাজার থেকে ফেরার সময় দুম্ করে আঠাশটা টাকা পকেট থেকে কখন যে পড়ে গেল! তার ওপর রাস্তার ওপর পাথরে একটা হোঁচট খেয়ে পায়ের চটীটাও ফস্ করে ছিঁড়ে গেল। ডানপায়ে একটা পেরেক বা কাঁচের টুকরো
লঙতরাই ডঃ ভিক্ষু রতনশ্রী   শরৎকাল। সূর্য্য দুপুর গড়িয়ে বিকালে এসে পড়েছে। মিষ্টি রোদ, গরম তেমন একটা নেই বললেই চলে। পাহাড়ের থলিতে সমতল ভূমিতে জনগণের বসবাস। জায়গাটার নাম ছামনু বাজার। বাজারের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে একস্রোতা মনু নদী। নদীর পাড়ে ধানক্ষেত, নানারকম শস্যের জমি। জমিতে সবে মাত্র সর্ষের ফুল ফুটেছে,
মাতৃ আবাহন ✍ অনিমেষ চ্যাটার্জি নিজেকে উজাড় করে ক্ষান্ত কিন্নর কাজল মেঘ, ক্লান্ত বর্ষণমুখরা কিন্নরী নুপুরছন্দা বৃষ্টি। এখন আলোর ডালি সাজিয়েছে মাধুরী উষা, এনেছে সীমান্ত সাজিয়ে রামধনু বাহার। রাখালিয়া বেশে, বাতাসিয়া বাঁশির সুরে, ধবলী মেঘ চরায় নীল আকাশ। শিউলি শয্যায় জেগে ওঠা দূর্বাদল মুখ ধোয় ভোরাই শিশিরে। হুল্লোড় ওঠে কাশের
卐卐卐 মনষ্কামনা 卐卐卐 ¤◇¤◇¤◇¤◇¤◇¤ শিব প্রসাদ হালদার হে জননী জগৎমাতা! জানাই আমি শত প্রণাম, এক মনেতে ডাকি তোমায়- পুরন করো মনষ্কাম! চরণ পরে নোয়াই মাথা, দাও আমাকে চরণধূলি- হৃদয় জুড়ে উঠুক জেগে, ফুটুক মুখে ভক্তি বুলি। ভক্তি মাঝেই মুক্তি পেতে, তোমায় আমি সবই দিলাম- এক মনেতে ডাকি তোমায়, পুরণ করো